লিওনেল মেসিকে দলভুক্ত করার জন্য বার্সেলোনাকে নিয়মের বাইরে বিন্দু মাত্র ছাড় দিবে না লা লিগা কর্তৃপক্ষ। মেসিকে দলভুক্ত করার ক্ষেত্রে আর্থিক নিয়মের জটিলতায় পড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগার নিয়মানুযায়ী একটি ক্লাব তাদের আয়ের নির্ধারিত অংশই কেবল বেতন ভাতা ক্ষেত্রে ব্যয় করতে পারবে। কিন্তু বার্সেলোনা ইতোমধ্যে সেই সীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। যে কারণে নতুন করে যাদের দলে নিয়েছে তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন করাতে বেগ পেতে হবে তাদের। একই কারণে লিওনেল মেসির সাথে তারা নতুন চুক্তিও করতে পারছে না। বার্সেলোনার সভাপতি জন লাপোর্তা একদিন আগে এ নিয়ম পালনের ক্ষেত্রে বিশেষ করে মেসিকে দলে নেয়ার স্বার্থে কিছুটা ছাড় প্রত্যাশা করে বক্তব্য রেখেছিলেন। তার জবাবে লা লিগা কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে তারা নিজেদের অবস্থান থেকে মিলি মিটারও সরবে না। লা লিগা কর্তৃপক্ষের এমন কঠোর অবস্থানের কারণে বার্সেলোনার পক্ষে মেসিকে দলে নেয়া বেশ কঠিনই হবে যাবে। তাকে দলে নিতে হলে বর্তমান দলের বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে বিক্রি করতে হবে। কিন্তু ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর আর্থিক অনটনের কারণে তাদেরকে দলে নেয়ার কোন আগ্রহই দেখাচ্ছে না।
এমন নয় যে লা লিগা কর্তৃপক্ষ নিয়ম পরিবর্তন করতে পারবে না। কিন্তু এটা করার একটি প্রক্রিয়া আছে। সেটি হলো কোন ক্লাবের পক্ষ থেকে নিয়মে কি কি পরিবর্তন আনতে হবে তার আবেদন জানাতে হবে এবং অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলোর তাতে সম্মতি জানাতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো স্পেনের কোন ক্লাবেরই আর্থিক অবস্থা ততটা ভাল নয়। তাই তারা বার্সেলোনার চাওয়া প্রস্তাবে সম্মতি দিতে চাইবে না। কারণ বেতন ভাত ক্ষেত্রে খরচ বাড়ানোর অনুমতি দেয়ার অর্থই হলো লোকসান বাড়ানো। ফ্রান্স এবং ইটালির ক্লাবগুলো একই কারণে বড় সমস্যায় পড়েছে। তাই স্পেনিশ ক্লাবগুলো এভাবে খরচ বাড়িয়ে দেউলিয়া হতে চাচ্ছে না। তারা সরকারের কাছ থেকে কর অব্যাহতি বা প্রনোদনা চায়। কিন্তু তা অতিরিক্ত বেতন ভাতা খাতে ব্যয় করতে রাজী নয়।
বার্সেলোনার বর্তমান সভাপতি জন লাপোর্তা যখন দলের দায়িত্ব নিয়েছেন তখনই তারা বড় লোকসানের মধ্যে ছিল। এর পর বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ বিদ্রোহী সুপার লিগ আয়োজনের চেষ্টা চালায়। তাদের প্রাথমিক চেষ্টা ব্যর্থ হলেও তারা এখনও সেই অবস্থান থেকে সরে দাড়ায়নি। এ কারণে বার্সেলোনার খারাপ সময়ে অন্য ক্লাবগুলো তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখাতে চাচ্ছে না। দুই একটি ক্লাব বার্সেলোনার প্রতি সহানুভুতিশীল হলেও বেশীরভাগ ক্লাবই মেসির জন্য বার্সেলোনাকে বিশেষ কোন সুবিধা দেয়ার বিপক্ষে। তারা মনে করে বার্সেলোনা এ অবস্থার মধ্যে পড়েছে নিজেদের দোষে। তাই তাদেরকেই তার খেসারত দিতে হবে।
বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১
লিওনেল মেসিকে দলভুক্ত করার জন্য বার্সেলোনাকে নিয়মের বাইরে বিন্দু মাত্র ছাড় দিবে না লা লিগা কর্তৃপক্ষ। মেসিকে দলভুক্ত করার ক্ষেত্রে আর্থিক নিয়মের জটিলতায় পড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগার নিয়মানুযায়ী একটি ক্লাব তাদের আয়ের নির্ধারিত অংশই কেবল বেতন ভাতা ক্ষেত্রে ব্যয় করতে পারবে। কিন্তু বার্সেলোনা ইতোমধ্যে সেই সীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। যে কারণে নতুন করে যাদের দলে নিয়েছে তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন করাতে বেগ পেতে হবে তাদের। একই কারণে লিওনেল মেসির সাথে তারা নতুন চুক্তিও করতে পারছে না। বার্সেলোনার সভাপতি জন লাপোর্তা একদিন আগে এ নিয়ম পালনের ক্ষেত্রে বিশেষ করে মেসিকে দলে নেয়ার স্বার্থে কিছুটা ছাড় প্রত্যাশা করে বক্তব্য রেখেছিলেন। তার জবাবে লা লিগা কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে তারা নিজেদের অবস্থান থেকে মিলি মিটারও সরবে না। লা লিগা কর্তৃপক্ষের এমন কঠোর অবস্থানের কারণে বার্সেলোনার পক্ষে মেসিকে দলে নেয়া বেশ কঠিনই হবে যাবে। তাকে দলে নিতে হলে বর্তমান দলের বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে বিক্রি করতে হবে। কিন্তু ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোর আর্থিক অনটনের কারণে তাদেরকে দলে নেয়ার কোন আগ্রহই দেখাচ্ছে না।
এমন নয় যে লা লিগা কর্তৃপক্ষ নিয়ম পরিবর্তন করতে পারবে না। কিন্তু এটা করার একটি প্রক্রিয়া আছে। সেটি হলো কোন ক্লাবের পক্ষ থেকে নিয়মে কি কি পরিবর্তন আনতে হবে তার আবেদন জানাতে হবে এবং অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলোর তাতে সম্মতি জানাতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো স্পেনের কোন ক্লাবেরই আর্থিক অবস্থা ততটা ভাল নয়। তাই তারা বার্সেলোনার চাওয়া প্রস্তাবে সম্মতি দিতে চাইবে না। কারণ বেতন ভাত ক্ষেত্রে খরচ বাড়ানোর অনুমতি দেয়ার অর্থই হলো লোকসান বাড়ানো। ফ্রান্স এবং ইটালির ক্লাবগুলো একই কারণে বড় সমস্যায় পড়েছে। তাই স্পেনিশ ক্লাবগুলো এভাবে খরচ বাড়িয়ে দেউলিয়া হতে চাচ্ছে না। তারা সরকারের কাছ থেকে কর অব্যাহতি বা প্রনোদনা চায়। কিন্তু তা অতিরিক্ত বেতন ভাতা খাতে ব্যয় করতে রাজী নয়।
বার্সেলোনার বর্তমান সভাপতি জন লাপোর্তা যখন দলের দায়িত্ব নিয়েছেন তখনই তারা বড় লোকসানের মধ্যে ছিল। এর পর বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদ বিদ্রোহী সুপার লিগ আয়োজনের চেষ্টা চালায়। তাদের প্রাথমিক চেষ্টা ব্যর্থ হলেও তারা এখনও সেই অবস্থান থেকে সরে দাড়ায়নি। এ কারণে বার্সেলোনার খারাপ সময়ে অন্য ক্লাবগুলো তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখাতে চাচ্ছে না। দুই একটি ক্লাব বার্সেলোনার প্রতি সহানুভুতিশীল হলেও বেশীরভাগ ক্লাবই মেসির জন্য বার্সেলোনাকে বিশেষ কোন সুবিধা দেয়ার বিপক্ষে। তারা মনে করে বার্সেলোনা এ অবস্থার মধ্যে পড়েছে নিজেদের দোষে। তাই তাদেরকেই তার খেসারত দিতে হবে।