চলতি মাসে শেষ হয়ে যাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে নাজমুল হাসান পাপনের দ্বিতীয় মেয়াদ। বোর্ডের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তবে বিসিবি নির্বাচনের জন্য সময় নেবে না। টি-২০ বিশ্বকাপের আগেই নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে চায় বোর্ড। এজন্য অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন দেয়ার ইচ্ছা বোর্ডের। বোর্ডের পরিচালক ও মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে প্রথম সপ্তাহেই (বিসিবি) নির্বাচন হবে। তেমনই চেষ্টা করা হচ্ছে। যেহেতু অনেকেই বিশ্বকাপে চলে যাবে খেলা দেখার জন্য, তাই ধারণা করা হচ্ছে প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচনটা হয়ে যাবে।’
আইসিএবি’র (ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অব বাংলাদেশ) সাবেক প্রেসিডেন্ট এম ফরহাদ হোসেনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব দিয়ে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। বাকি চার সদস্য হলেন সাবেক যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ ওমর ফারুক, বিসিবির আইনি পরামর্শক মুদ্দাসির হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ একরামুল হক ও বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন।
আগামী সপ্তাহ থেকে তারা নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করবেন। আলোচনায় বসে নির্বাচনের তারিখ চূড়ান্ত করবেন। এরপর তফসিল ঘোষণা করবেন। ধাপে ধাপে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করবেন। এরপর মনোনয়ন গ্রহণ, বাছাই ও নির্বাচনের প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করবেন। এ প্রসঙ্গে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন খুব দ্রুতই সভায় বসবে, তারপর তারিখ ঠিক হবে। আশা করা যাচ্ছে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হয়ে যাবে। তফসিল কবে ঘোষণা হবে, এটা নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে ঠিক হবে। বোর্ড কাউন্সিলর তালিকা চূড়ান্ত করে তারপর নির্বাচন কমিশনকে দেবে।’
সরকারের মনোনয়নে ২০১২ সালের অক্টোবরে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন নাজমুল হাসান। ২০১৩ সালের অক্টোবরের নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৭ সালের নির্বাচনে আবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বোর্ড সভাপতি হন। সেপ্টেম্বরে তার নেতৃত্বাধীন কমিটির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। গত ২৬ আগস্ট বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) শেষে বিসিবি সভাপতি জানিয়েছিলেন, এবারের নির্বাচনে চমক আসবে। এরপর পহেলা সেপ্টেম্বর নিজেদের সবশেষ বোর্ড সভা শেষেও একই কথা বলেছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘অনেক কিছুই আসবে যা আগে কখনও হয়নি বা নতুন কিছু। নির্বাচনে ভিন্নতার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি এবং আসবে। তবে এটা আজ ঘোষণা করছি না। নির্বাচন কমিশনার যখন কাজ শুরু করবেন তখনই জানতে পারবেন, পরিবর্তন দেখতে পারবেন।’
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
চলতি মাসে শেষ হয়ে যাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে নাজমুল হাসান পাপনের দ্বিতীয় মেয়াদ। বোর্ডের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, মেয়াদ শেষ হওয়ার ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তবে বিসিবি নির্বাচনের জন্য সময় নেবে না। টি-২০ বিশ্বকাপের আগেই নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে চায় বোর্ড। এজন্য অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন দেয়ার ইচ্ছা বোর্ডের। বোর্ডের পরিচালক ও মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস গতকাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে প্রথম সপ্তাহেই (বিসিবি) নির্বাচন হবে। তেমনই চেষ্টা করা হচ্ছে। যেহেতু অনেকেই বিশ্বকাপে চলে যাবে খেলা দেখার জন্য, তাই ধারণা করা হচ্ছে প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচনটা হয়ে যাবে।’
আইসিএবি’র (ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অব বাংলাদেশ) সাবেক প্রেসিডেন্ট এম ফরহাদ হোসেনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব দিয়ে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। বাকি চার সদস্য হলেন সাবেক যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ ওমর ফারুক, বিসিবির আইনি পরামর্শক মুদ্দাসির হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ একরামুল হক ও বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন।
আগামী সপ্তাহ থেকে তারা নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করবেন। আলোচনায় বসে নির্বাচনের তারিখ চূড়ান্ত করবেন। এরপর তফসিল ঘোষণা করবেন। ধাপে ধাপে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করবেন। এরপর মনোনয়ন গ্রহণ, বাছাই ও নির্বাচনের প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করবেন। এ প্রসঙ্গে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন খুব দ্রুতই সভায় বসবে, তারপর তারিখ ঠিক হবে। আশা করা যাচ্ছে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হয়ে যাবে। তফসিল কবে ঘোষণা হবে, এটা নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে ঠিক হবে। বোর্ড কাউন্সিলর তালিকা চূড়ান্ত করে তারপর নির্বাচন কমিশনকে দেবে।’
সরকারের মনোনয়নে ২০১২ সালের অক্টোবরে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন নাজমুল হাসান। ২০১৩ সালের অক্টোবরের নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৭ সালের নির্বাচনে আবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বোর্ড সভাপতি হন। সেপ্টেম্বরে তার নেতৃত্বাধীন কমিটির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। গত ২৬ আগস্ট বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) শেষে বিসিবি সভাপতি জানিয়েছিলেন, এবারের নির্বাচনে চমক আসবে। এরপর পহেলা সেপ্টেম্বর নিজেদের সবশেষ বোর্ড সভা শেষেও একই কথা বলেছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘অনেক কিছুই আসবে যা আগে কখনও হয়নি বা নতুন কিছু। নির্বাচনে ভিন্নতার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি এবং আসবে। তবে এটা আজ ঘোষণা করছি না। নির্বাচন কমিশনার যখন কাজ শুরু করবেন তখনই জানতে পারবেন, পরিবর্তন দেখতে পারবেন।’