প্রথমবারের মত কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে খেলছে পাপুয়া নিউ গিনি। হাজারো ইচ্ছা হাজারো স্বপ্ন নিয়ে এসেছে এবার তারা। এসেছে গ্রুপ পর্ব থেকে বিজয়ের বেশে। এত বড় মঞ্চে খেলেনি আর। তারই বহিঃপ্রকাশ দেখা গেলো মাঠে তাদের ভক্তদের মাঝে। সাথে অন্য রকম এক অনুভূতি ঘিরে ধরেছিল পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটারদেরও। এই প্রথম ক্রিকেটের বিশ্বমঞ্চে হাজির হয়েছেন তাঁরা। দেশটির ক্রিকেট ইতিহাসের জন্য চিরস্মরণীয় এক দিন। এমন এক দিনের অংশীদারত্বে গৌরব ১৫ ক্রিকেটারের। গর্ব, আনন্দ আর ভালোবাসা—বিশ্বকাপে প্রথমবার দেশের জাতীয় সংগীত শোনার মুহূর্তে একবিন্দুতে মিলে গেল সব।
আজ ওমানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ খেলছে পাপুয়া নিউগিনি। ম্যাচের আগে নিয়মানুযায়ী জাতীয় সংগীত বাজানো হয়েছে। আর পাপুয়া নিউগিনির জাতীয় সংগীত বাজানোর মুহূর্তেই ঘটলো সেই আবেগঘন দৃশ্য। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে দেশের জাতীয় সংগীত শুনতে পেয়ে আবেগ আটকাতে পারেননি পাপুয়া নিউগিনির কয়েকজন ক্রিকেটার ও দলের সহযোগী কর্মকর্তারা। জাতীয় সংগীত শুনতে শুনতে কেঁদেছেন তাঁরা।
বিশ্বকাপের টিকিট কাটার যাত্রাটা দারুণ ছিল পাপুয়া নিউগিনির। কেনিয়ার বিপক্ষে বাঁচামরার ম্যাচে ১৯ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল দলটি। কিন্তু দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে ঠিকই সে ম্যাচ ৪৫ রানে জিতে নিয়েছিল দলটি, জায়গা করে নিয়েছিল বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ তাদের জন্য কত বড় ঘটনা, সেটি কদিন আগে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছিলেন অধিনায়ক আসাদ ভালা, ‘বিশ্বকাপে এই দলের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরব দারুণ এক অর্জন। এর আগে বহুবার কাছে গিয়েও (বিশ্বকাপে জায়গা করে নিতে) পারিনি, এখন মন ভরে উঠেছে রোমাঞ্চে। বিশ্বকাপে যাওয়া, জাতীয় সংগীত গাওয়া এবং খেলার জন্য আমাদের আর তর সইছে না।’
রোববার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
প্রথমবারের মত কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে খেলছে পাপুয়া নিউ গিনি। হাজারো ইচ্ছা হাজারো স্বপ্ন নিয়ে এসেছে এবার তারা। এসেছে গ্রুপ পর্ব থেকে বিজয়ের বেশে। এত বড় মঞ্চে খেলেনি আর। তারই বহিঃপ্রকাশ দেখা গেলো মাঠে তাদের ভক্তদের মাঝে। সাথে অন্য রকম এক অনুভূতি ঘিরে ধরেছিল পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটারদেরও। এই প্রথম ক্রিকেটের বিশ্বমঞ্চে হাজির হয়েছেন তাঁরা। দেশটির ক্রিকেট ইতিহাসের জন্য চিরস্মরণীয় এক দিন। এমন এক দিনের অংশীদারত্বে গৌরব ১৫ ক্রিকেটারের। গর্ব, আনন্দ আর ভালোবাসা—বিশ্বকাপে প্রথমবার দেশের জাতীয় সংগীত শোনার মুহূর্তে একবিন্দুতে মিলে গেল সব।
আজ ওমানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ খেলছে পাপুয়া নিউগিনি। ম্যাচের আগে নিয়মানুযায়ী জাতীয় সংগীত বাজানো হয়েছে। আর পাপুয়া নিউগিনির জাতীয় সংগীত বাজানোর মুহূর্তেই ঘটলো সেই আবেগঘন দৃশ্য। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে দেশের জাতীয় সংগীত শুনতে পেয়ে আবেগ আটকাতে পারেননি পাপুয়া নিউগিনির কয়েকজন ক্রিকেটার ও দলের সহযোগী কর্মকর্তারা। জাতীয় সংগীত শুনতে শুনতে কেঁদেছেন তাঁরা।
বিশ্বকাপের টিকিট কাটার যাত্রাটা দারুণ ছিল পাপুয়া নিউগিনির। কেনিয়ার বিপক্ষে বাঁচামরার ম্যাচে ১৯ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল দলটি। কিন্তু দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে ঠিকই সে ম্যাচ ৪৫ রানে জিতে নিয়েছিল দলটি, জায়গা করে নিয়েছিল বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ তাদের জন্য কত বড় ঘটনা, সেটি কদিন আগে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছিলেন অধিনায়ক আসাদ ভালা, ‘বিশ্বকাপে এই দলের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরব দারুণ এক অর্জন। এর আগে বহুবার কাছে গিয়েও (বিশ্বকাপে জায়গা করে নিতে) পারিনি, এখন মন ভরে উঠেছে রোমাঞ্চে। বিশ্বকাপে যাওয়া, জাতীয় সংগীত গাওয়া এবং খেলার জন্য আমাদের আর তর সইছে না।’