ফ্রেঞ্চ লিগ-১
পিএসজির কোচ মরিসিও পচেত্তিনো মৌমুমের শুরু থেকে খেলার জন্য একাদশ গঠন করা নিয়ে বেশ সমস্যায় আছেন। গোলরক্ষক থেকে শুরু করে সব পজিশনেই একাধিক খেলোয়াড় আছেন একাদশে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মতো। এখন তার জন্য বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে গোলরক্ষক পজিশনই। দলে আছেন কেইলর নাভাস এবং জিয়ানলুইজি ডোনারুম্মার মতো দুই গোলরক্ষক। দুজনই সুযোগ পেলে নিজেদের সামর্থের প্রমাণ দিচ্ছেন। কেইলর নাভাস আগে থেকেই ছিলেন দলে। এবার এসেছেন ডোনারুম্মা। ইটালিয়ান এ তারকার আশা ছিল যোগ দিয়েই তিনি পিএসজির একাদশে জায়গা পেয়ে যাবেন। কিন্তু তা হয়নি। নাভাসের উপর কোচের যেমন আস্থা আছে তেমনি আছে সহখেলোয়াড়দেরও।
তাই কোচ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দুইজনকেই খেলার সুযোগ করে দিচ্ছেন। নাভাস এখন পর্যন্ত লিগ-১ এ ছয়টি এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুটি ম্যাচ খেলেছেন। খেয়েছেন ছয়টি গোল এবং দুটি ম্যাচে কোন গোল খাননি। ডোনারুম্মা খেলেছেন চারটি লিগ ম্যাচ এবং একটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ম্যাচ। যার অর্থ হলো এখন পর্যন্ত নাভাসই কোচের এক নম্বর পছন্দের কোচ। বিষয়টি খুব ভালভাবে নিতে পারছেন না ডোনারুম্মার এজেন্ট মিনো রায়োলা। তাই তিনি চিন্তা করছেন ডোনারুম্মাকে এমন কোন দলের কাছে বিক্রি করে দিতে যেখানে তিনি নিয়মিত খেলার সুযোগ পান।
পিএসজিতে ল্যাতিন আমেরিকান খেলোয়াড় বেশী। যে কারণে নাভাসের সাথে তাদের সম্পর্ক অপেক্ষাকৃত ভাল। ডোনারুম্মার সাথে এখনও সেভাবে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠেনি। তাই তাকে অতিরিক্ত তালিকাতেই বেশীরভাগ সময় থাকতে হচ্ছে। রায়োলা এক মাস আগে বলেছিলেন, ‘পিএসজিতে নাভাস ও ডোনারুম্মার মধ্যে জায়গা নিয়ে কোন লড়াই নেই। ডোনারুম্মা সামনের ম্যাচগুলোতে খেলবে।’ কিন্তু এখন পর্যন্ত তার সে আশা পূরণ হয়নি। নাভাস বেশ ভালভাবেই গোলপোস্টের নিচের দায়িত্ব পালন করছেন। পরিস্থিতির খুব বেশী পরিবর্তন না হলে মৌসুম শেষে অন্য কোন দলে যাওয়ার চিন্তা করতে পারেন ডোনারুম্মা।
ফ্রেঞ্চ লিগ-১
শনিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২১
পিএসজির কোচ মরিসিও পচেত্তিনো মৌমুমের শুরু থেকে খেলার জন্য একাদশ গঠন করা নিয়ে বেশ সমস্যায় আছেন। গোলরক্ষক থেকে শুরু করে সব পজিশনেই একাধিক খেলোয়াড় আছেন একাদশে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মতো। এখন তার জন্য বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে গোলরক্ষক পজিশনই। দলে আছেন কেইলর নাভাস এবং জিয়ানলুইজি ডোনারুম্মার মতো দুই গোলরক্ষক। দুজনই সুযোগ পেলে নিজেদের সামর্থের প্রমাণ দিচ্ছেন। কেইলর নাভাস আগে থেকেই ছিলেন দলে। এবার এসেছেন ডোনারুম্মা। ইটালিয়ান এ তারকার আশা ছিল যোগ দিয়েই তিনি পিএসজির একাদশে জায়গা পেয়ে যাবেন। কিন্তু তা হয়নি। নাভাসের উপর কোচের যেমন আস্থা আছে তেমনি আছে সহখেলোয়াড়দেরও।
তাই কোচ ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দুইজনকেই খেলার সুযোগ করে দিচ্ছেন। নাভাস এখন পর্যন্ত লিগ-১ এ ছয়টি এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুটি ম্যাচ খেলেছেন। খেয়েছেন ছয়টি গোল এবং দুটি ম্যাচে কোন গোল খাননি। ডোনারুম্মা খেলেছেন চারটি লিগ ম্যাচ এবং একটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ম্যাচ। যার অর্থ হলো এখন পর্যন্ত নাভাসই কোচের এক নম্বর পছন্দের কোচ। বিষয়টি খুব ভালভাবে নিতে পারছেন না ডোনারুম্মার এজেন্ট মিনো রায়োলা। তাই তিনি চিন্তা করছেন ডোনারুম্মাকে এমন কোন দলের কাছে বিক্রি করে দিতে যেখানে তিনি নিয়মিত খেলার সুযোগ পান।
পিএসজিতে ল্যাতিন আমেরিকান খেলোয়াড় বেশী। যে কারণে নাভাসের সাথে তাদের সম্পর্ক অপেক্ষাকৃত ভাল। ডোনারুম্মার সাথে এখনও সেভাবে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠেনি। তাই তাকে অতিরিক্ত তালিকাতেই বেশীরভাগ সময় থাকতে হচ্ছে। রায়োলা এক মাস আগে বলেছিলেন, ‘পিএসজিতে নাভাস ও ডোনারুম্মার মধ্যে জায়গা নিয়ে কোন লড়াই নেই। ডোনারুম্মা সামনের ম্যাচগুলোতে খেলবে।’ কিন্তু এখন পর্যন্ত তার সে আশা পূরণ হয়নি। নাভাস বেশ ভালভাবেই গোলপোস্টের নিচের দায়িত্ব পালন করছেন। পরিস্থিতির খুব বেশী পরিবর্তন না হলে মৌসুম শেষে অন্য কোন দলে যাওয়ার চিন্তা করতে পারেন ডোনারুম্মা।