বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জয় দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে যাত্রা শুরু করলো শ্রীলঙ্কা। গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গতকাল ১৮৭ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। এই জয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের প্রথম ম্যাচ থেকে ১২ পয়েন্ট পেল শ্রীলঙ্কা। ৩ ম্যাচ শেষে ১ জয় ও ২ হারে ১২ পয়েন্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজেরও।
বুধবার চতুর্থ দিন শেষেই জয়ের মঞ্চ তৈরি করে শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি জিততে শেষ দিনে ৪ উইকেট প্রয়োজন ছিলো স্বাগতিকদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিলো ২৯৬ রান। কিন্তু পঞ্চম দিন ১৬০ রানে অলআউট হয়ে হার বরণ করে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
৩৪৮ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে চতুর্থ দিন শেষে ৬ উইকেটে ৫২ রান করেছিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। মাত্র দুই ব্যাটার দুই অংকের কোটা স্পর্শ করতে পারেন। দুই অংকের কোটা স্পর্শ করে দিন শেষে অপরাজিত থাকেন এনক্রুমার বোনার ও জসুয়া ডি সিলভা। বোনার ১৮ ও ডি সিলভা ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। আজ দু’জনই হাফ-সেঞ্চুরি তুলে নেন।
ডি সিলভা ৫৪ রানে থামলেও, ৬৮ রানে অপরাজিত থাকেন বোনার। বোনারের সঙ্গে লোয়ার-অর্ডারের কোন ব্যাটার বড় জুটি গড়তে না পারলে ১৬০ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দ্রুত গুটিয়ে দিতে বড় অবদান রাখেন শ্রীলঙ্কার দুই স্পিনার লাসিথ এম্বুলদেনিয়া ও রমেশ মেন্ডিস। ২৯ ওভারে ৪৬ রানে ৫ উইকেট নেন এম্বুলদেনিয়া। টেস্ট ক্যারিয়ারে চতুর্থবারের মত পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নেন এম্বুলদেনিয়া। ৬৪ রানে ৪ উইকেট নেন মেন্ডিস।
প্রথম ইনিংসে ৩৮৬ এবং ৪ উইকেটে ১৯১ রান করে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষনা করে শ্রীলঙ্কা। প্রথম ইনিংসে ২৩০ রান করেছিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
২৯ নভেম্বর একই ভেন্যুতে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১
জয় দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে যাত্রা শুরু করলো শ্রীলঙ্কা। গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গতকাল ১৮৭ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। এই জয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের প্রথম ম্যাচ থেকে ১২ পয়েন্ট পেল শ্রীলঙ্কা। ৩ ম্যাচ শেষে ১ জয় ও ২ হারে ১২ পয়েন্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজেরও।
বুধবার চতুর্থ দিন শেষেই জয়ের মঞ্চ তৈরি করে শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি জিততে শেষ দিনে ৪ উইকেট প্রয়োজন ছিলো স্বাগতিকদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দরকার ছিলো ২৯৬ রান। কিন্তু পঞ্চম দিন ১৬০ রানে অলআউট হয়ে হার বরণ করে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
৩৪৮ রানের জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নেমে চতুর্থ দিন শেষে ৬ উইকেটে ৫২ রান করেছিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। মাত্র দুই ব্যাটার দুই অংকের কোটা স্পর্শ করতে পারেন। দুই অংকের কোটা স্পর্শ করে দিন শেষে অপরাজিত থাকেন এনক্রুমার বোনার ও জসুয়া ডি সিলভা। বোনার ১৮ ও ডি সিলভা ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। আজ দু’জনই হাফ-সেঞ্চুরি তুলে নেন।
ডি সিলভা ৫৪ রানে থামলেও, ৬৮ রানে অপরাজিত থাকেন বোনার। বোনারের সঙ্গে লোয়ার-অর্ডারের কোন ব্যাটার বড় জুটি গড়তে না পারলে ১৬০ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দ্রুত গুটিয়ে দিতে বড় অবদান রাখেন শ্রীলঙ্কার দুই স্পিনার লাসিথ এম্বুলদেনিয়া ও রমেশ মেন্ডিস। ২৯ ওভারে ৪৬ রানে ৫ উইকেট নেন এম্বুলদেনিয়া। টেস্ট ক্যারিয়ারে চতুর্থবারের মত পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নেন এম্বুলদেনিয়া। ৬৪ রানে ৪ উইকেট নেন মেন্ডিস।
প্রথম ইনিংসে ৩৮৬ এবং ৪ উইকেটে ১৯১ রান করে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষনা করে শ্রীলঙ্কা। প্রথম ইনিংসে ২৩০ রান করেছিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
২৯ নভেম্বর একই ভেন্যুতে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট।