অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা জয়ের মাধ্যমে রেকর্ড ২১তম গ্র্যান্ড সø্যামের মালিক হবার দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন নোভাক জকোভিচ। সে কারনেই নয়বারের চ্যাম্পিয়ন এই সার্বিয়ান তারকা শুধুমাত্র ভ্যাক্সিনের কারনে বছরের প্রথম এই গ্র্যান্ড সø্যামে অংশ না নেবার ঝুঁকি নিবেন না বলেই বিশ্বাস করেন টুর্নামেন্ট প্রধান ক্রেইগ টিলে।
ইতোমধ্যেই টুর্নামেন্টের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে অস্ট্রেলিয়ান সরকারের প্রোটোকল অনুযায়ী জানুয়ারির এই গ্র্যান্ড সø্যামে অংশ নিতে হলে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে অবশ্যই ভ্যাক্সিনেটেড থাকতে হবে। আর সে কারণেই জকোভিচের খেলা নিয়ে শঙ্কা দিখা দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত টিকা দিতে অস্বীকৃতি জানানো জকোভিচ অবশ্য এ ব্যপারে নিশ্চিত করে কিছু জানাননি।
বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানা গেছে প্রায় ৮৫ শতাংশ খেলোয়াড়ের দুই ডোজ ভ্যাক্সিন দেয়া সম্পন্ন হয়েছে। জানুয়ারির মধ্যে শতভাগ খেলোয়াড় ভ্যাক্সিনের আওতায় চলে আসবেন বলে টিলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
দীর্ঘ কোভিড লকডাউন শেষে অস্ট্রেলিয়া ধীরে ধীরে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীন বর্ডারগুলো খুলে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা ইতোমধ্যেই কার্যকর করা হয়েছে। ভ্যাক্সিন বাধ্যতামূলক করায় এবার আর খেলোয়াড়দের গতবারের মত ১৪ দিনের হোটেল কোয়ারেন্টাইন লাগছে না। তবে তাদেরকে অবশ্যই জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থাকতে হবে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের আগে সিডনি ও এডিলেডে প্রস্তুতিমূলক টুর্নামেন্টগুলো দুই বছর পর আবারও অনুষ্ঠিত হবে। তবে ব্রিসবেন, পার্থ ও হোবার্টেও টুর্নামেন্টগুলো এবারও অনুষ্ঠিত হচ্ছেনা।
১৭ জানুয়ারি থেকে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরু হবার আগে ৩-৯ জানুয়ারি মেলবোর্নে দুটি ডব্লিউটিএ ও একটি এটিপি টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে।
শনিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২১
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা জয়ের মাধ্যমে রেকর্ড ২১তম গ্র্যান্ড সø্যামের মালিক হবার দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন নোভাক জকোভিচ। সে কারনেই নয়বারের চ্যাম্পিয়ন এই সার্বিয়ান তারকা শুধুমাত্র ভ্যাক্সিনের কারনে বছরের প্রথম এই গ্র্যান্ড সø্যামে অংশ না নেবার ঝুঁকি নিবেন না বলেই বিশ্বাস করেন টুর্নামেন্ট প্রধান ক্রেইগ টিলে।
ইতোমধ্যেই টুর্নামেন্টের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে অস্ট্রেলিয়ান সরকারের প্রোটোকল অনুযায়ী জানুয়ারির এই গ্র্যান্ড সø্যামে অংশ নিতে হলে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে অবশ্যই ভ্যাক্সিনেটেড থাকতে হবে। আর সে কারণেই জকোভিচের খেলা নিয়ে শঙ্কা দিখা দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত টিকা দিতে অস্বীকৃতি জানানো জকোভিচ অবশ্য এ ব্যপারে নিশ্চিত করে কিছু জানাননি।
বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানা গেছে প্রায় ৮৫ শতাংশ খেলোয়াড়ের দুই ডোজ ভ্যাক্সিন দেয়া সম্পন্ন হয়েছে। জানুয়ারির মধ্যে শতভাগ খেলোয়াড় ভ্যাক্সিনের আওতায় চলে আসবেন বলে টিলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
দীর্ঘ কোভিড লকডাউন শেষে অস্ট্রেলিয়া ধীরে ধীরে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীন বর্ডারগুলো খুলে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা ইতোমধ্যেই কার্যকর করা হয়েছে। ভ্যাক্সিন বাধ্যতামূলক করায় এবার আর খেলোয়াড়দের গতবারের মত ১৪ দিনের হোটেল কোয়ারেন্টাইন লাগছে না। তবে তাদেরকে অবশ্যই জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থাকতে হবে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের আগে সিডনি ও এডিলেডে প্রস্তুতিমূলক টুর্নামেন্টগুলো দুই বছর পর আবারও অনুষ্ঠিত হবে। তবে ব্রিসবেন, পার্থ ও হোবার্টেও টুর্নামেন্টগুলো এবারও অনুষ্ঠিত হচ্ছেনা।
১৭ জানুয়ারি থেকে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরু হবার আগে ৩-৯ জানুয়ারি মেলবোর্নে দুটি ডব্লিউটিএ ও একটি এটিপি টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে।