টিসিবির পণ্য কিনতে এসে অনেকে শূন্য হাতে ফিরে যাচ্ছেন। পূর্বনির্ধারিত সময় ও স্থানে এসে পণ্য কিনতে না পেরে হতাশ হচ্ছেন ক্রেতারা। ভোগান্তিতে পড়া কোন কোন ক্রেতা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
করোনাকালে টিসিবির পণ্যের চাহিদা বেড়েছে দুটি কারণে। প্রথমত দফায় দফায় লকডাউন ও কঠোর বিধিনিষেধের কারণে মানুষের আয়-রোজগার কমে গেছে। দ্বিতীয়ত লাগামহীন বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। তাই টিসিবির ট্রাক দেখলেই মানুষ ভিড় করে, স্বাস্থ্যবিধি ভুলে যায়। স্বাস্থ্যবিধি মানানোর ক্ষেত্রে বা কার্যকরের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কোন আগ্রহ দেখা যায় না।
ক্রেতাদের মধ্যে টিসিবির পণ্যের চাহিদা যে অনুপাতে বেড়েছে, সে অনুপাতে যোগান বাড়েনি। তাই কোথাও কোথাও ট্রাক নিয়ে হাজির হতে না হতেই পণ্য শেষ হয়ে যাচ্ছে। অনেক ক্রেতাকে ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। আবার কোথাও পণ্যের ট্রাক যথাসময়ে যাওয়ার কথা থাকলেও যাচ্ছে না।
উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে টিসিবিকে ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যোগান বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই মানসম্মত পণ্য সরবরাহ করতে হবে। পণ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে যখনই অনিশ্চয়তা দেখা দেয় তখনই বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। যে কারণে স্বাস্থ্যবিধিও ভেঙে পড়ে।
পণ্য বিপণনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে। নির্দিষ্ট সময় ও স্থানে পণ্য নিয়ে হাজির হতে হবে। পাশাপাশি করোনা মহামারীর মধ্যে ক্রেতারা যাতে লাইনে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পণ্য ক্রয় করে সেটাও তাদের নিশ্চিত করতে হবে। পণ্যের যোগান যথেষ্ট হলে, পণ্য পাওয়ার নিশ্চয়তা পেলে ক্রেতারা দূরত্ব বজায় রেখে লাইনে দাঁড়িয়ে সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য কিনতে আগ্রহী হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই ২০২১
টিসিবির পণ্য কিনতে এসে অনেকে শূন্য হাতে ফিরে যাচ্ছেন। পূর্বনির্ধারিত সময় ও স্থানে এসে পণ্য কিনতে না পেরে হতাশ হচ্ছেন ক্রেতারা। ভোগান্তিতে পড়া কোন কোন ক্রেতা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
করোনাকালে টিসিবির পণ্যের চাহিদা বেড়েছে দুটি কারণে। প্রথমত দফায় দফায় লকডাউন ও কঠোর বিধিনিষেধের কারণে মানুষের আয়-রোজগার কমে গেছে। দ্বিতীয়ত লাগামহীন বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। তাই টিসিবির ট্রাক দেখলেই মানুষ ভিড় করে, স্বাস্থ্যবিধি ভুলে যায়। স্বাস্থ্যবিধি মানানোর ক্ষেত্রে বা কার্যকরের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কোন আগ্রহ দেখা যায় না।
ক্রেতাদের মধ্যে টিসিবির পণ্যের চাহিদা যে অনুপাতে বেড়েছে, সে অনুপাতে যোগান বাড়েনি। তাই কোথাও কোথাও ট্রাক নিয়ে হাজির হতে না হতেই পণ্য শেষ হয়ে যাচ্ছে। অনেক ক্রেতাকে ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। আবার কোথাও পণ্যের ট্রাক যথাসময়ে যাওয়ার কথা থাকলেও যাচ্ছে না।
উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে টিসিবিকে ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যোগান বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই মানসম্মত পণ্য সরবরাহ করতে হবে। পণ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে যখনই অনিশ্চয়তা দেখা দেয় তখনই বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। যে কারণে স্বাস্থ্যবিধিও ভেঙে পড়ে।
পণ্য বিপণনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে। নির্দিষ্ট সময় ও স্থানে পণ্য নিয়ে হাজির হতে হবে। পাশাপাশি করোনা মহামারীর মধ্যে ক্রেতারা যাতে লাইনে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পণ্য ক্রয় করে সেটাও তাদের নিশ্চিত করতে হবে। পণ্যের যোগান যথেষ্ট হলে, পণ্য পাওয়ার নিশ্চয়তা পেলে ক্রেতারা দূরত্ব বজায় রেখে লাইনে দাঁড়িয়ে সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য কিনতে আগ্রহী হবে।