চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের ভরাট কাজের ঠিকাদারদের বিভিন্ন সরঞ্জাম বারবার পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সেখানে কাজ করা বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
গত ১১ নভেম্বর একটি উপঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ১৬টি পিভিসি পাইপে আগুন দেয়া হয়। এ ব্যাপারে মীরসরাই থানায় সাধারণ ডায়েরিও করা হয়েছে। এছাড়া বিষয়টি লিখিতভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন (বেজা), শিল্পনগরের দায়িত্বে থাকা শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যদের জানানো হয়েছে। তবে কে কারা বারবার এ নাশকতা চালাচ্ছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ নিয়ে গতকাল বুধবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের নিরাপত্তার কাজে শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যরা রয়েছেন। তাছাড়া সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদেরও নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। একাধিক নিরাপত্তা বাহিনী থাকা সত্ত্বেও নির্মাণ সরঞ্জামে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে নিরাপদে সরে পড়ছে কীভাবে সেটা একটা রহস্য। সুষ্ঠু তদন্ত করে এ রহস্য উন্মোচন করতে হবে।
দুর্বৃত্তদের খুঁজে বের করার কোন চেষ্টা বা আগ্রহ সংশ্লিষ্টদের আছে কিনা- সেই প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে অপরাধী বা দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত করার অত্যাধুনিক প্রযুক্তি বা পদ্ধতি রয়েছে; যা এখন সহজলভ্য। প্রশ্ন হচ্ছে, এসব প্রযুক্তি বা পদ্ধতি যথাযথভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা। দেশের এতবড় একটি প্রকল্পের কাজে নাশকতার কারণ খুঁজে বের করা জরুরি। যারাই আগুন লাগাচ্ছে বা চুরি করছে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
ভবিষ্যতে যেন অগ্নিকান্ড ও চুরির ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। উক্ত প্রকল্প এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি।
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১
চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের ভরাট কাজের ঠিকাদারদের বিভিন্ন সরঞ্জাম বারবার পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সেখানে কাজ করা বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
গত ১১ নভেম্বর একটি উপঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ১৬টি পিভিসি পাইপে আগুন দেয়া হয়। এ ব্যাপারে মীরসরাই থানায় সাধারণ ডায়েরিও করা হয়েছে। এছাড়া বিষয়টি লিখিতভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন (বেজা), শিল্পনগরের দায়িত্বে থাকা শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যদের জানানো হয়েছে। তবে কে কারা বারবার এ নাশকতা চালাচ্ছে, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ নিয়ে গতকাল বুধবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরের নিরাপত্তার কাজে শিল্প পুলিশ ও আনসার সদস্যরা রয়েছেন। তাছাড়া সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদেরও নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। একাধিক নিরাপত্তা বাহিনী থাকা সত্ত্বেও নির্মাণ সরঞ্জামে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়ে নিরাপদে সরে পড়ছে কীভাবে সেটা একটা রহস্য। সুষ্ঠু তদন্ত করে এ রহস্য উন্মোচন করতে হবে।
দুর্বৃত্তদের খুঁজে বের করার কোন চেষ্টা বা আগ্রহ সংশ্লিষ্টদের আছে কিনা- সেই প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমানে অপরাধী বা দুর্বৃত্তদের চিহ্নিত করার অত্যাধুনিক প্রযুক্তি বা পদ্ধতি রয়েছে; যা এখন সহজলভ্য। প্রশ্ন হচ্ছে, এসব প্রযুক্তি বা পদ্ধতি যথাযথভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা। দেশের এতবড় একটি প্রকল্পের কাজে নাশকতার কারণ খুঁজে বের করা জরুরি। যারাই আগুন লাগাচ্ছে বা চুরি করছে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
ভবিষ্যতে যেন অগ্নিকান্ড ও চুরির ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। উক্ত প্রকল্প এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি।