মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
লকডাউন ও জীবিকা
বৃহস্পতিবার থেকে ‘শাটডাউনের’ কঠোরতা জাড়ি করেছে সরকার। বর্তমান বহুল প্রচলিত শব্দ ‘শাটডাউন’ বলতে যা বোঝানো হয়েছে- সবকিছু বন্ধ থাকবে, শুধু জরুরি সেবা ছাড়া।
তবে লকডাউনের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির দিকে নজর দিলে দেখা যায় এখানে জীবীকার তাগিদের কাছে মধ্যবিত্ত বা নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের উদ্বেগ বেশি। চাকরি হারাবার ভয়, বাড়ি ভাড়া, ছেলেমেয়েদের টিউশন ফি এবং সকল খরচ মিটাতে অহরহই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে তারা। কঠোর লকডাউনে তাদের বাড়িতে অবস্থানের কারণে আয় রোজগার বন্ধ থাকবে। তাদের জন্য জন্য লকডাউন যথাযথই একটি অভিশাপের নাম। সংক্রামণ থেকেও জীবন বাঁচাতে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে তারা, বাইরে বের হয় খাবারের অন্বেষণে। তাই তাদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ ও সহায়তার ব্যবস্থা সরকারকেই করতে হবে।
আমরা প্রত্যেকে যদি সচেতনত হই ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করি তাহলে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা সম্ভব। তাহলে আমরা পূর্বের মতো সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পারবো বলে আশা রাখি।
আনিকা তাহিসন অর্না
শিক্ষার্থী-জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বর্ষাকালে পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর প্রবণতা বেশি। এসময় দেশের নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর, ডোবা ও জলাশয় বৃষ্টির পানিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। গ্রামের বাড়ি-ঘরের কাছাকাছি এসব জলাশয় থাকে।
তাই শিশুরা সহজেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে নদী বা পুকুরের কাছে যেতে পারে। আর এতেই ঘটে বিপত্তি। খেলাচ্ছলে কিংবা অসাবধানতায় পানিতে পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনায় শিশুদের মৃত্যু হয়।
পরিবারের সবার সচেতনতাই পারে এ ধরনের অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে। বিশেষ করে শিশুদের বাবা-মায়ের অধিক সতর্ক থাকতে হবে। তাহলেই বেঁচে যেতে পারে অনেক শিশুর প্রাণ।
শাহ্ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ
শিক্ষার্থী-দারুননাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা, ডেমরা, ঢাকা
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ০২ জুলাই ২০২১
লকডাউন ও জীবিকা
বৃহস্পতিবার থেকে ‘শাটডাউনের’ কঠোরতা জাড়ি করেছে সরকার। বর্তমান বহুল প্রচলিত শব্দ ‘শাটডাউন’ বলতে যা বোঝানো হয়েছে- সবকিছু বন্ধ থাকবে, শুধু জরুরি সেবা ছাড়া।
তবে লকডাউনের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির দিকে নজর দিলে দেখা যায় এখানে জীবীকার তাগিদের কাছে মধ্যবিত্ত বা নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের উদ্বেগ বেশি। চাকরি হারাবার ভয়, বাড়ি ভাড়া, ছেলেমেয়েদের টিউশন ফি এবং সকল খরচ মিটাতে অহরহই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে তারা। কঠোর লকডাউনে তাদের বাড়িতে অবস্থানের কারণে আয় রোজগার বন্ধ থাকবে। তাদের জন্য জন্য লকডাউন যথাযথই একটি অভিশাপের নাম। সংক্রামণ থেকেও জীবন বাঁচাতে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে তারা, বাইরে বের হয় খাবারের অন্বেষণে। তাই তাদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ ও সহায়তার ব্যবস্থা সরকারকেই করতে হবে।
আমরা প্রত্যেকে যদি সচেতনত হই ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করি তাহলে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা সম্ভব। তাহলে আমরা পূর্বের মতো সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পারবো বলে আশা রাখি।
আনিকা তাহিসন অর্না
শিক্ষার্থী-জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বর্ষাকালে পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর প্রবণতা বেশি। এসময় দেশের নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর, ডোবা ও জলাশয় বৃষ্টির পানিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। গ্রামের বাড়ি-ঘরের কাছাকাছি এসব জলাশয় থাকে।
তাই শিশুরা সহজেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে নদী বা পুকুরের কাছে যেতে পারে। আর এতেই ঘটে বিপত্তি। খেলাচ্ছলে কিংবা অসাবধানতায় পানিতে পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনায় শিশুদের মৃত্যু হয়।
পরিবারের সবার সচেতনতাই পারে এ ধরনের অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে। বিশেষ করে শিশুদের বাবা-মায়ের অধিক সতর্ক থাকতে হবে। তাহলেই বেঁচে যেতে পারে অনেক শিশুর প্রাণ।
শাহ্ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ
শিক্ষার্থী-দারুননাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা, ডেমরা, ঢাকা