মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
ঈদুল আযহার অন্যতম অনুষঙ্গ হলো পশু কোরবানি। এ সময় সারাদেশে লাখ লাখ পশু কোরবানি দেয়া হয়। প্রতি বছরই পশুর বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা ও অসচেতনতার কারণে পরিবেশ দূষণের বিষয়টি আলোচনায় আসে। যেখানে সেখানে পশুর বর্জ্য ফেলার কারণে পরিবেশ দূষিত হয়ে থাকে। পশুর বর্জ্য যখন পচতে শুরু করে তখন দুর্গন্ধ প্রকট আকার ধারণ করে, রোগ-ব্যাধির অবাধ বিস্তার ঘটে।
কোরবানির পশুর বর্জ্যে অনেক সময় ড্রেনের পানি নিষ্কাশনের রাস্তা বন্ধ হয়ে জলাবদ্ধতা প্রকট আকার ধারণ করে। তখন সিটি করপোরেশন কিংবা পৌরসভা এসব বর্জ্য পরিষ্কার করতে হিমশিম খায়। তাছাড়া গত কয়েক বছরে চামড়ার কাক্সিক্ষত মূল্য না পেয়ে অনেকেই চামড়া যেখানে সেখানে ফেলে দেন।
কোরবানির পর পশুর রক্ত, নাড়িভুঁড়ি, মল ও তরল পদার্থ কোনো অবস্থাতেই যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না। এগুলো নির্ধারিত জায়গায় ফেলতে হবে কিংবা মাটি চাপা দিতে হবে। প্রয়োজনে নির্ধারিত ডাস্টবিন ব্যবহার করতে হবে। মাংস কাটার সময় উচ্ছিষ্ট ময়লা যেখানে সেখানে না ফেলে গর্তে পুঁতে ফেলতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে।
মো. আশরাফুল ইসলাম
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১
ঈদুল আযহার অন্যতম অনুষঙ্গ হলো পশু কোরবানি। এ সময় সারাদেশে লাখ লাখ পশু কোরবানি দেয়া হয়। প্রতি বছরই পশুর বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা ও অসচেতনতার কারণে পরিবেশ দূষণের বিষয়টি আলোচনায় আসে। যেখানে সেখানে পশুর বর্জ্য ফেলার কারণে পরিবেশ দূষিত হয়ে থাকে। পশুর বর্জ্য যখন পচতে শুরু করে তখন দুর্গন্ধ প্রকট আকার ধারণ করে, রোগ-ব্যাধির অবাধ বিস্তার ঘটে।
কোরবানির পশুর বর্জ্যে অনেক সময় ড্রেনের পানি নিষ্কাশনের রাস্তা বন্ধ হয়ে জলাবদ্ধতা প্রকট আকার ধারণ করে। তখন সিটি করপোরেশন কিংবা পৌরসভা এসব বর্জ্য পরিষ্কার করতে হিমশিম খায়। তাছাড়া গত কয়েক বছরে চামড়ার কাক্সিক্ষত মূল্য না পেয়ে অনেকেই চামড়া যেখানে সেখানে ফেলে দেন।
কোরবানির পর পশুর রক্ত, নাড়িভুঁড়ি, মল ও তরল পদার্থ কোনো অবস্থাতেই যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না। এগুলো নির্ধারিত জায়গায় ফেলতে হবে কিংবা মাটি চাপা দিতে হবে। প্রয়োজনে নির্ধারিত ডাস্টবিন ব্যবহার করতে হবে। মাংস কাটার সময় উচ্ছিষ্ট ময়লা যেখানে সেখানে না ফেলে গর্তে পুঁতে ফেলতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে।
মো. আশরাফুল ইসলাম