মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
১৯৯৮ সালে গাইবান্ধায় ১৫ একর জমিতে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) স্থাপন করা হয়। প্রায় ২০ বছর অতিবাহিত হলেও শিল্পকারখায় উন্নতি করতে পারেনি গাইবান্ধা বিসিক। পারেনি গাইবান্ধার জনগণকে শিল্পমুখী করতে।
গাইবান্ধা বিসিকে ৫৪টি কারখানার মধ্যে উৎপাদনে রয়েছে মাত্র ২৬টি। এগুলোও আবার চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। মূলত গ্যাসের অভাবে এই দশা কারণ এ জেলায় গ্যসস না থাকা। বিদ্যুৎ দিয়ে চললেও তা খুব লাভবান হয় না। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পর্যাপ্ত পানির অভাব, ঋণ সহায়তা না থাকা, পণ্য পরিবহনে নদী ও রেলপথ ব্যবহার করতে না পারা, যা শুধু সড়ক পথের উপর নির্ভরশীল।
গাইবান্ধা হলো উত্তরবঙ্গের একটি অনুন্নত জেলা। এ জেলার অধিকাংশ মানুষ জেলার বাহিরে গিয়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রামের শিল্প কারখানাগুলোয় কাজ করছে। গাইবান্ধার বিসিককে উৎপাদনমুখী করতে পারলে এ জেলার শ্রমিকদের স্থায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ গাইবান্ধা বিসিকের উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বন্ধ কারখানাগুলো চালুকরণ, চালুকারখানাগুলো উৎপাদন বৃদ্ধি, ঋণ সহায়তা সহজলভ্য, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাসের ব্যবস্থা করণ এবং বিসিকের জমি বর্ধিতকরণ।
ওবাইদুর সাঈদ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ০১ আগস্ট ২০২১
১৯৯৮ সালে গাইবান্ধায় ১৫ একর জমিতে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) স্থাপন করা হয়। প্রায় ২০ বছর অতিবাহিত হলেও শিল্পকারখায় উন্নতি করতে পারেনি গাইবান্ধা বিসিক। পারেনি গাইবান্ধার জনগণকে শিল্পমুখী করতে।
গাইবান্ধা বিসিকে ৫৪টি কারখানার মধ্যে উৎপাদনে রয়েছে মাত্র ২৬টি। এগুলোও আবার চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। মূলত গ্যাসের অভাবে এই দশা কারণ এ জেলায় গ্যসস না থাকা। বিদ্যুৎ দিয়ে চললেও তা খুব লাভবান হয় না। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পর্যাপ্ত পানির অভাব, ঋণ সহায়তা না থাকা, পণ্য পরিবহনে নদী ও রেলপথ ব্যবহার করতে না পারা, যা শুধু সড়ক পথের উপর নির্ভরশীল।
গাইবান্ধা হলো উত্তরবঙ্গের একটি অনুন্নত জেলা। এ জেলার অধিকাংশ মানুষ জেলার বাহিরে গিয়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রামের শিল্প কারখানাগুলোয় কাজ করছে। গাইবান্ধার বিসিককে উৎপাদনমুখী করতে পারলে এ জেলার শ্রমিকদের স্থায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ গাইবান্ধা বিসিকের উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বন্ধ কারখানাগুলো চালুকরণ, চালুকারখানাগুলো উৎপাদন বৃদ্ধি, ঋণ সহায়তা সহজলভ্য, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাসের ব্যবস্থা করণ এবং বিসিকের জমি বর্ধিতকরণ।
ওবাইদুর সাঈদ