মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মহামারী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের পর থেকে কখনো ‘শারীরিক দূরত্ব’ আবার কখনও ‘সামাজিক দূরত্ব’ কথা দুটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এ নিয়ে যে কোন মতপার্থক্য নেই এমনটি নয়। ইতোমধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, এটি শারীরিক দূরত্ব, সামাজিক দূরত্ব নয়। তাই সুক্ষ্ম কিন্তু বিশ্লেষণধর্মী বিষয় দুটি সম্পর্কে আমাদের স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার।
সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে সামাজিক দূরত্ব বলতে সাধারণত বিভিন্ন গোষ্ঠী বা শ্রেণী একে অপরের থেকে দূরত্বে অবস্থান করা বোঝায়। অন্যদিকে শারীরিক দূরত্ব বলতে কোন একজন ব্যক্তি থেকে কিছুটা দূরে অবস্থান করা বোঝায়। যেমন আমাদের পরিবারে কারো ফ্লু হলে সে সদস্য থেকে আমরা কিছুটা দূরত্ব মেনে চলার চেষ্টা করি। কিছু সময়ের জন্য ব্যক্তি থেকে দূরে অবস্থান করা বুঝায়, যা সামাজিক দূরত্ব নয় বরং শারীরিক দূরত্ব।
বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর সামাজিক দূরত্ব কথাটি খুব বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে মহামারি প্রেক্ষিতে ব্যাবহারের জন্য কথাটি সামাজিক দূরত্ব নয় বরং শারীরিক দূরত্ব হবে। অর্থাৎ মহামারি থেকে রক্ষা পেতে আমাদেরকে শারীরিক নৈকট্য পরিহার করতে হবে। সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সংক্রমিত ব্যক্তি থেকে তিন বা চার ফুট দূরে অবস্থান করতে হবে। এক্ষেত্রে শারীরিক দূরত্ব কথাটি ব্যবহার করতে হবে।
মুতাসিম বিল্লাহ মাসুম
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
মহামারী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের পর থেকে কখনো ‘শারীরিক দূরত্ব’ আবার কখনও ‘সামাজিক দূরত্ব’ কথা দুটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এ নিয়ে যে কোন মতপার্থক্য নেই এমনটি নয়। ইতোমধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, এটি শারীরিক দূরত্ব, সামাজিক দূরত্ব নয়। তাই সুক্ষ্ম কিন্তু বিশ্লেষণধর্মী বিষয় দুটি সম্পর্কে আমাদের স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার।
সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে সামাজিক দূরত্ব বলতে সাধারণত বিভিন্ন গোষ্ঠী বা শ্রেণী একে অপরের থেকে দূরত্বে অবস্থান করা বোঝায়। অন্যদিকে শারীরিক দূরত্ব বলতে কোন একজন ব্যক্তি থেকে কিছুটা দূরে অবস্থান করা বোঝায়। যেমন আমাদের পরিবারে কারো ফ্লু হলে সে সদস্য থেকে আমরা কিছুটা দূরত্ব মেনে চলার চেষ্টা করি। কিছু সময়ের জন্য ব্যক্তি থেকে দূরে অবস্থান করা বুঝায়, যা সামাজিক দূরত্ব নয় বরং শারীরিক দূরত্ব।
বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর সামাজিক দূরত্ব কথাটি খুব বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে মহামারি প্রেক্ষিতে ব্যাবহারের জন্য কথাটি সামাজিক দূরত্ব নয় বরং শারীরিক দূরত্ব হবে। অর্থাৎ মহামারি থেকে রক্ষা পেতে আমাদেরকে শারীরিক নৈকট্য পরিহার করতে হবে। সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সংক্রমিত ব্যক্তি থেকে তিন বা চার ফুট দূরে অবস্থান করতে হবে। এক্ষেত্রে শারীরিক দূরত্ব কথাটি ব্যবহার করতে হবে।
মুতাসিম বিল্লাহ মাসুম
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়