মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চিকিৎসা সেবামূলক পেশা। আর রোগীরা রোগে কাবু হলে বাধ্য হয়েই চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হয়। বর্তমানে রোগীরা সরকারি হাসপাতালে যেমন সেবা পাচ্ছেন না, তেমনি প্রাইভেট চেম্বার বা ক্লিনিকেও না। আমাদের দেশের চিকিৎসকরা একজন রোগীকে সর্বোচ্চ চার মিনিট বা তার চেয়ে একটু বেশি সময় পরামর্শ ও কিছু ওষুধ লিখে দেয়। বিনিময়ে তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন পাঁচশত থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত ভিজিট। এভাবেই চলছে দেশের চিকিৎসাসেবা। এসব দেখার যেন কেউ নেই!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, চিকিৎসকদের ভিজিট সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হোক। যাতে অসহায় রোগীরা চিকিৎসা করিয়ে, ওষুধ কিনে পরিপূর্ণ সেবা নিতে পারে। যারা অতিরিক্ত ভিজিট নিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হোক।
আল-আমিন আহমেদ
শিক্ষার্থী, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ০৩ অক্টোবর ২০২১
চিকিৎসা সেবামূলক পেশা। আর রোগীরা রোগে কাবু হলে বাধ্য হয়েই চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হয়। বর্তমানে রোগীরা সরকারি হাসপাতালে যেমন সেবা পাচ্ছেন না, তেমনি প্রাইভেট চেম্বার বা ক্লিনিকেও না। আমাদের দেশের চিকিৎসকরা একজন রোগীকে সর্বোচ্চ চার মিনিট বা তার চেয়ে একটু বেশি সময় পরামর্শ ও কিছু ওষুধ লিখে দেয়। বিনিময়ে তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন পাঁচশত থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত ভিজিট। এভাবেই চলছে দেশের চিকিৎসাসেবা। এসব দেখার যেন কেউ নেই!
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, চিকিৎসকদের ভিজিট সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হোক। যাতে অসহায় রোগীরা চিকিৎসা করিয়ে, ওষুধ কিনে পরিপূর্ণ সেবা নিতে পারে। যারা অতিরিক্ত ভিজিট নিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হোক।
আল-আমিন আহমেদ
শিক্ষার্থী, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ