মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
পনিরের সঙ্গে আমরা খুব কমই পরিচিত যতটা না আমরা অন্যান্য দুগ্ধজাত খাদ্যদ্রব্যের সঙ্গে পরিচিত। পনির সাধারণত ভারত উপমহাদেশে বহুল পরিচিত। প্রাণিজ আমিষের এক বৃহৎ উৎস এই পনির। গাভী অথবা মহিষের দুধকে বিশেষ উপায়ে জমাট বাধিয়ে তৈরি করা হয় এই পনির। পনির আমিষ চাহিদার সঙ্গে সঙ্গে ভিটামিন ও মিনারেলস এর ঘাটতি পূরণ করে। তাছাড়া শরীরের ক্ষয়পূরণ ও পেশী গঠনে প্রয়োজনীয় প্রোটিনও পাওয়া যায়।
চিকিৎসকরা প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু অনেকেই দুধ খেতে পছন্দ করেন না। তবে দুগ্ধজাত পণ্য খেতে ঠিকই পছন্দ করেন। তাদের জন্য পনির এক উপাদেয় ডায়েট রুটিন হতে পারে। কারণ দুধের মতো পনিরেও রয়েছে এই উপকারী উপাদানসমূহ। আবার এতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, থায়ামিন এবং রিবোফ্লাভিন। যা রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে, হজম ক্ষমতা বদ্ধি এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
এছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিন খাদ্যাভাসে পনির যুক্ত করা যেতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের মতো রোগের প্রতিরোধকও বটে। তাই খাদ্য তালিকায় পনির ও পনির সমৃদ্ধ খাবার যুক্ত করতে হবে। জাতির মেধা বিকাশে ও আমিষ চাহিদা পূরণ করতে পনির উৎপাদন ও এর সহজলভ্যতা করা খুবই প্রয়োজন। এর সঙ্গে পনিরের গুণগতমান সমন্ধে সকলকে সচেতন করতে হবে।
রায়হান আবিদ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১
পনিরের সঙ্গে আমরা খুব কমই পরিচিত যতটা না আমরা অন্যান্য দুগ্ধজাত খাদ্যদ্রব্যের সঙ্গে পরিচিত। পনির সাধারণত ভারত উপমহাদেশে বহুল পরিচিত। প্রাণিজ আমিষের এক বৃহৎ উৎস এই পনির। গাভী অথবা মহিষের দুধকে বিশেষ উপায়ে জমাট বাধিয়ে তৈরি করা হয় এই পনির। পনির আমিষ চাহিদার সঙ্গে সঙ্গে ভিটামিন ও মিনারেলস এর ঘাটতি পূরণ করে। তাছাড়া শরীরের ক্ষয়পূরণ ও পেশী গঠনে প্রয়োজনীয় প্রোটিনও পাওয়া যায়।
চিকিৎসকরা প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু অনেকেই দুধ খেতে পছন্দ করেন না। তবে দুগ্ধজাত পণ্য খেতে ঠিকই পছন্দ করেন। তাদের জন্য পনির এক উপাদেয় ডায়েট রুটিন হতে পারে। কারণ দুধের মতো পনিরেও রয়েছে এই উপকারী উপাদানসমূহ। আবার এতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, থায়ামিন এবং রিবোফ্লাভিন। যা রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে, হজম ক্ষমতা বদ্ধি এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
এছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিন খাদ্যাভাসে পনির যুক্ত করা যেতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের মতো রোগের প্রতিরোধকও বটে। তাই খাদ্য তালিকায় পনির ও পনির সমৃদ্ধ খাবার যুক্ত করতে হবে। জাতির মেধা বিকাশে ও আমিষ চাহিদা পূরণ করতে পনির উৎপাদন ও এর সহজলভ্যতা করা খুবই প্রয়োজন। এর সঙ্গে পনিরের গুণগতমান সমন্ধে সকলকে সচেতন করতে হবে।
রায়হান আবিদ