মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
দক্ষিণ এশিয়ার কৃষি শিক্ষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) অধ্যয়নের সুযোগ পেতে কঠোর পরিশ্রম ও মেধার স্বাক্ষর রাখতে হয় শিক্ষার্থীদের। কিন্তু ভর্তির পর শিক্ষার্থীরা পড়ে যায় আবাসন সংকটে। সম্পূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়টিতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগেরই ঠাঁই হয় গণরুমে।
বাকৃবির হলগুলোতে গণরুমের অবস্থা খুবই খারাপ। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ থাকে না। করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর পর বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের মনে স্বস্তি ফিরলেও গণরুমের অস্বাস্থ্যকর চিত্র সববিছু ম্লান করে দেয়। এখনো হলগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিরাপদ দূরত্বে থাকার পরিবেশ সৃষ্টি করেতে পারেনি। তাই প্রথম বর্ষের অনেক শিক্ষার্থী হলে সিট থাকা সত্ত্বেও গণরুমের মানসিক চাপ সহ্য করতে না পারার কারণে ক্যাম্পাসের বাইরে রুম নিয়ে থাকে যা তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
বাকৃবির হলগুলোতে গণরুম সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. আমান উল্লাহ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১
দক্ষিণ এশিয়ার কৃষি শিক্ষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) অধ্যয়নের সুযোগ পেতে কঠোর পরিশ্রম ও মেধার স্বাক্ষর রাখতে হয় শিক্ষার্থীদের। কিন্তু ভর্তির পর শিক্ষার্থীরা পড়ে যায় আবাসন সংকটে। সম্পূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়টিতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগেরই ঠাঁই হয় গণরুমে।
বাকৃবির হলগুলোতে গণরুমের অবস্থা খুবই খারাপ। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ থাকে না। করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর পর বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের মনে স্বস্তি ফিরলেও গণরুমের অস্বাস্থ্যকর চিত্র সববিছু ম্লান করে দেয়। এখনো হলগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিরাপদ দূরত্বে থাকার পরিবেশ সৃষ্টি করেতে পারেনি। তাই প্রথম বর্ষের অনেক শিক্ষার্থী হলে সিট থাকা সত্ত্বেও গণরুমের মানসিক চাপ সহ্য করতে না পারার কারণে ক্যাম্পাসের বাইরে রুম নিয়ে থাকে যা তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
বাকৃবির হলগুলোতে গণরুম সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. আমান উল্লাহ