alt

চিঠিপত্র

চিঠি : অস্থায়ী আবাসনে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ

: শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ছাত্রীদের জন্য মোট আবাসিক হল ৪টি। এই স্বল্পসংখ্যক হলের বিপরীতে ছাত্রীর সংখ্যা অনেক বেশি। আবাসন সংকট মেটাতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে নুন হল নির্মাণের প্রস্তাবনা রয়েছে। সাময়িক সমাধান হিসেবে কিছু ছাত্রীর বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথকেয়ারে রাখা হয়েছে। চারতলা বিশিষ্ট এই হেলথকেয়ারের উপরের দুইতলা ছাত্রীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে বিভিন্ন অনুষদের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী অবস্থান করছে।

প্রকৃতপক্ষে এটা কোনো হল না হওয়ায় এখানে হলের পরিবেশ বা একটি হলের সাধারণ সুযোগ-সুবিধা কোনোটিই দেয়া হচ্ছে না। খাওয়া-দাওয়া বা ওয়াশরুম এমনকি খাবার পানি সংগ্রহ করতে গেলেও অনেক বেগ পেতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। হেলথকেয়ারের ভেতরে বা আশপাশে নেই কোনো ক্যান্টিন বা খাবার হোটেল। যার ফলে প্রত্যেককে খাবারের জন্য নির্ভর করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জব্বারের মোড়ের হোটেলগুলোর ওপর।

জব্বারের মোড়সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব হোটেলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নমানের খাবার তৈরি করা হয়। ফলে হেলথকেয়ারে থাকা নতুন শিক্ষার্থীদের কোনো না কোনো শারীরিক সমস্যা লেগেই থাকে। তাছাড়া এখানে রান্নার জন্য কোনো ব্যবস্থা না থাকায় প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পক্ষে রান্না করাও সম্ভব হয় না। খাবারের এমন সমস্যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। হেলথকেয়ারে থাকা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসম্মত ক্যান্টিন স্থাপনে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

শিলমুন নাহার মুন

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : অস্থায়ী আবাসনে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ছাত্রীদের জন্য মোট আবাসিক হল ৪টি। এই স্বল্পসংখ্যক হলের বিপরীতে ছাত্রীর সংখ্যা অনেক বেশি। আবাসন সংকট মেটাতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে নুন হল নির্মাণের প্রস্তাবনা রয়েছে। সাময়িক সমাধান হিসেবে কিছু ছাত্রীর বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথকেয়ারে রাখা হয়েছে। চারতলা বিশিষ্ট এই হেলথকেয়ারের উপরের দুইতলা ছাত্রীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে বিভিন্ন অনুষদের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী অবস্থান করছে।

প্রকৃতপক্ষে এটা কোনো হল না হওয়ায় এখানে হলের পরিবেশ বা একটি হলের সাধারণ সুযোগ-সুবিধা কোনোটিই দেয়া হচ্ছে না। খাওয়া-দাওয়া বা ওয়াশরুম এমনকি খাবার পানি সংগ্রহ করতে গেলেও অনেক বেগ পেতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। হেলথকেয়ারের ভেতরে বা আশপাশে নেই কোনো ক্যান্টিন বা খাবার হোটেল। যার ফলে প্রত্যেককে খাবারের জন্য নির্ভর করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জব্বারের মোড়ের হোটেলগুলোর ওপর।

জব্বারের মোড়সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব হোটেলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নিম্নমানের খাবার তৈরি করা হয়। ফলে হেলথকেয়ারে থাকা নতুন শিক্ষার্থীদের কোনো না কোনো শারীরিক সমস্যা লেগেই থাকে। তাছাড়া এখানে রান্নার জন্য কোনো ব্যবস্থা না থাকায় প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পক্ষে রান্না করাও সম্ভব হয় না। খাবারের এমন সমস্যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। হেলথকেয়ারে থাকা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসম্মত ক্যান্টিন স্থাপনে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

শিলমুন নাহার মুন

back to top