জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত
শহীদ কাদরী, বন্ধুবরেষু- কত সহজেই না লিখতে পারি। যদি লিখতে হতো বাংলা কবিতার অন্যতম পুরুষ শহীদ কাদরী, কী লিখতে হতো কিংবদন্তির কবি শহীদ কাদরী, তাহলে তার কথা তার কবিতার কথা লেখা আমার জন্য সহজ হতো না।
আমাকে ডেকো না। যা কিছু শুকিয়ে গেছে রৌদ্রে, তার, সতর্ক দৃষ্টিতে খুঁজে নিয়েছি তোমাকে—ভেতরে ভেতরে কিছু গরমিল তোমার প্রশান্ত সবুজ ফর্মুলা, ঐ অতীত থেকে লাভ দিয়ে গূঢ়ার্থ বিশ্বাস ভেঙে গেছে
সাদ কামালী
ইলিয়াসের গলা ধরে আসে, মুখের ভাষাও মধ্যবিত্তের ভব্যতার সীমানা গলে তরল হয়ে ওঠে। হাসান আজিজুল হক আলগোছে সতর্ক করেন, ‘এইবার ছাড়ুন, আর কত খাবেন?’ ইলিয়াসের ঠোঁট ঘিরে জ্যোৎস্না ভাসে,
জীবনানন্দ দাশ
কামরুল ইসলাম
কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন- “কবিতা কী, এ-জিজ্ঞাসার কোনো আবছা উত্তর দেওয়ার আগে এটুকু অন্তত স্পষ্টভাবে বলতে পারা যায় যে, কবিতা অনেক রকম। হোমরও কবিতা লিখেছিলেন, মালার্মে, র্যাঁবো ও রিলকেও।
অখিল পোদ্দার
বহুমাত্রিক ঋতুর আবর্তে আলাদা এক আবহ শরতের; সদ্য জেগে ওঠা নবীন চরের মতো স্নিগ্ধ একটা ঘ্রাণ তাতে বিদ্যমান। রূপের মাধুর্য, রসের
অনন্ত মাহফুজ
“আমি যখন এখানে এলাম... আমি একটা করবী গাছ লাগাই। ফুলের জন্যে নয়, বুড়ো বলল, করবী ফুলের বিচির জন্যে। চমৎকার বিষ হয় করবী ফুলের বিচিতে।” দেশভাগের পর এপারে চলে আসা
কামরুল ইসলাম
পাল ও সেন আমলে বাংলা ভাষার চর্চা হয়নি। রাজভাষা ছিল সংস্কৃত এবং সংস্কৃত চর্চা-ই হয়েছে মূলত। এ সময় অবধি এ ভাষা উচ্চবিত্তের সাহিত্যের ভাষা হিসেবে গড়ে ওঠেনি এবং সাধারণ মানুষের মুখে-মুখেই
ঢাকা লিট ফেস্টে নোবেল বিজয়ী
মুজতবা আহমেদ মুরশেদ
জেমকন গ্রুপ আয়োজন করেছে বাংলা একডেমিতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব ঢাকা লিট ফেস্ট ২০২৩। সকলের আগ্রহ ২০২১ সালে
সাদ কামালী
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ কেবল শেষ হলেও বাতাসে তীব্র বারুদ পোড়া গন্ধ, রেডিয়েশন, আর্ত হাহাকার আর বিশ্ব রাজনীতিকগণ তুমুল কূটনৈতিক
মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম
সৈয়দ শামসুল হককে আমি অনেকের মতোই ‘হক ভাই’ বলে সম্বোধন করতাম। তাঁর সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ-পরিচয় ঘটেছিল স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলন চলাকালীন কোনো এক সময়ে।