রংপুর মেডিকেল কলেজে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিব) কমিটিতে কলেজের প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা লুটপাটের মামলার আসামীকে সাধারন সম্পাদক করা নিয়ে তোলপাড় চলছে। এ ঘটনায় সাধারন চিকিৎসকদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
রংপুর মেডিকেল কলেজের সাধারন চিৎিসকরা জানিয়েছে দীর্ঘ ১৯ বছর পর রংপুর মেডিকেল কলেজে ডা, সুজাউদ দৌলাকে আহবায়ক এবং ডা, সরকার মনিরুজ্জামান রিংকুকে সদস্য সচিব করে সম্মেলন প্রস্তুতি গঠন করে দেয় স্বাচিবের কেন্দ্রীয় কমিটি। গত ৬ সেপ্টেম্বর রংপুর মেডিকেল কলেজের স্বাচিবের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ডা, জামাল উদ্দিন চৌধুরী, মহাসচিব ডা, কামরুল হাসান মিলনসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। সম্মেলনে রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কয়েক শতাধিক চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে স্বাচিবের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও মহাসচিব বলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ দেশের ঐতিহ্যবাহি কলেজ এখানে স্বাচিবের নেতৃত্ব হতে হবে সৎ দূর্নিতীমুক্ত সংগঠনের জন্য নিবেদিত প্রান। কোন অসৎ নেতৃত্ব দেবার যাগ্য বিশেষ করে সকলের কাছে গ্রহন যোগ্য চিকিৎসককে নেতা নির্বাচিত করা হবে।
সম্মেলনে কমিটি ঘোষনা না করেই যাচাই বছাই করে যোগ্য ব্যাক্তিদের নির্বাচিত করার ঘোষনা দেয়া হয়।
কিন্তু কয়েকদিন ধরে রংপুর মেডিকেল কলেজে ২০১৮ সালে টেন্ডার জ¦ালিয়াতি মামলার অন্যতম প্রধান আসামী এক চিকিৎসক যার বিরুদ্ধে সাড়ে তিন কোটি টাকা দুর্নিতীর মাধ্যমে লুটপাটের অভিযোগে দুর্নিতী দমন কমিশন নিজেরাই বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে সেই চিকিৎসক স্বাচিবের সাধারন সম্পাদক পদ পাবার জন্য নানান লবিং করছে বলে চিকিৎসকরা অভিযোগ করেছে। দুদক জানিয়েছে সেই চিকিৎসক আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে তার জামিন না মজ্ঞুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন রংপুরের দূর্নিতী দমন আদালতের বিচারক। এরপর বেশকিছুদিন কারাগারে আটক থাকার পর জামিন লাভ করেন। ইতিমধ্যে দুদক ওই মামলার চার্জসীট দাখিলের প্রস্তুতি নিয়েছে বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে। এ ঘটনা নিয়ে মেডিকেল কলেজে সাধারন চিকিৎসকের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যপারে স্বাচিব নেতা ডা,ওহাব বলেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হচ্ছে ঐতিহ্যবাহি কলেজ এখানে স্বাচিবের যিনি নেতা হবেন তাকে অবশ্যই সাংগঠনিক দক্ষতা আর দুর্নিতীর বাইরে থাকতে হবে। আমরা সৎ যোগ্য নেতৃত্ব চাই বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
রংপুর মেডিকেল কলেজে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিব) কমিটিতে কলেজের প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা লুটপাটের মামলার আসামীকে সাধারন সম্পাদক করা নিয়ে তোলপাড় চলছে। এ ঘটনায় সাধারন চিকিৎসকদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
রংপুর মেডিকেল কলেজের সাধারন চিৎিসকরা জানিয়েছে দীর্ঘ ১৯ বছর পর রংপুর মেডিকেল কলেজে ডা, সুজাউদ দৌলাকে আহবায়ক এবং ডা, সরকার মনিরুজ্জামান রিংকুকে সদস্য সচিব করে সম্মেলন প্রস্তুতি গঠন করে দেয় স্বাচিবের কেন্দ্রীয় কমিটি। গত ৬ সেপ্টেম্বর রংপুর মেডিকেল কলেজের স্বাচিবের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ডা, জামাল উদ্দিন চৌধুরী, মহাসচিব ডা, কামরুল হাসান মিলনসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। সম্মেলনে রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কয়েক শতাধিক চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে স্বাচিবের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও মহাসচিব বলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ দেশের ঐতিহ্যবাহি কলেজ এখানে স্বাচিবের নেতৃত্ব হতে হবে সৎ দূর্নিতীমুক্ত সংগঠনের জন্য নিবেদিত প্রান। কোন অসৎ নেতৃত্ব দেবার যাগ্য বিশেষ করে সকলের কাছে গ্রহন যোগ্য চিকিৎসককে নেতা নির্বাচিত করা হবে।
সম্মেলনে কমিটি ঘোষনা না করেই যাচাই বছাই করে যোগ্য ব্যাক্তিদের নির্বাচিত করার ঘোষনা দেয়া হয়।
কিন্তু কয়েকদিন ধরে রংপুর মেডিকেল কলেজে ২০১৮ সালে টেন্ডার জ¦ালিয়াতি মামলার অন্যতম প্রধান আসামী এক চিকিৎসক যার বিরুদ্ধে সাড়ে তিন কোটি টাকা দুর্নিতীর মাধ্যমে লুটপাটের অভিযোগে দুর্নিতী দমন কমিশন নিজেরাই বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে সেই চিকিৎসক স্বাচিবের সাধারন সম্পাদক পদ পাবার জন্য নানান লবিং করছে বলে চিকিৎসকরা অভিযোগ করেছে। দুদক জানিয়েছে সেই চিকিৎসক আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে তার জামিন না মজ্ঞুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন রংপুরের দূর্নিতী দমন আদালতের বিচারক। এরপর বেশকিছুদিন কারাগারে আটক থাকার পর জামিন লাভ করেন। ইতিমধ্যে দুদক ওই মামলার চার্জসীট দাখিলের প্রস্তুতি নিয়েছে বলে দুদক সূত্রে জানা গেছে। এ ঘটনা নিয়ে মেডিকেল কলেজে সাধারন চিকিৎসকের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যপারে স্বাচিব নেতা ডা,ওহাব বলেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হচ্ছে ঐতিহ্যবাহি কলেজ এখানে স্বাচিবের যিনি নেতা হবেন তাকে অবশ্যই সাংগঠনিক দক্ষতা আর দুর্নিতীর বাইরে থাকতে হবে। আমরা সৎ যোগ্য নেতৃত্ব চাই বলে জানান তিনি।