কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত পাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে পরিবারের ৮ সদস্য মাটি চাপায় পড়ে। তারমধ্যে ৭ জনকে উদ্ধার করা হলেও মিম নামের এক শিশু (১০) মৃত্যু বরণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মিম কক্সবাজার সৈকত বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ট শ্রেণীর শিক্ষার্থী। কক্সবাজার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এম.এ মনজুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তর কলাতলী আদর্শপাড়ার সমাজ কমিটির সভাপতি গুরা মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন জানান, রাত ৮ টার দিকে ভারী বর্ষণের কারণে একটি বাড়িতে পাহাড় ও দেয়াল ধসে পড়ে। এতে পরিবারের ৮ জন সদস্য ৭—৮ ফুট মাটির নিচে তলিয়ে যায়। পাহাড় ধসে বিকট শব্দ শুনে এগিয়ে আসে প্রতিবেশীরা। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে স্থানীয়দের সাথে উদ্ধার তৎপরতায় অংশ নেয়।
প্রায় আড়াই ঘণ্টা চেষ্টা করে ওই পরিবারের দাদি, মা ও শিশুসহ ৬ জনকে উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ ছিল দুই ভাইবোন। পরে মাটির নিচ থেকে ওই দুই ভাইবোন মিম ও হাবিবকে উদ্ধার করা হয়। তারমধ্যে শিশু মিমের মৃত্যু হয়। আহত অবস্থায় তার ভাই শিশু হাবিবসহ অন্যান্যদের কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার দোলন আচার্য্য বলেন, দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা পর আমরা ৮ জনকে উদ্ধার করি। তারমধ্যে ২ জন নারী ও বাকিরা শিশু। এদের মধ্যে মিম নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪
কক্সবাজারের কলাতলী সৈকত পাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে পরিবারের ৮ সদস্য মাটি চাপায় পড়ে। তারমধ্যে ৭ জনকে উদ্ধার করা হলেও মিম নামের এক শিশু (১০) মৃত্যু বরণ করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মিম কক্সবাজার সৈকত বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ট শ্রেণীর শিক্ষার্থী। কক্সবাজার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এম.এ মনজুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তর কলাতলী আদর্শপাড়ার সমাজ কমিটির সভাপতি গুরা মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন জানান, রাত ৮ টার দিকে ভারী বর্ষণের কারণে একটি বাড়িতে পাহাড় ও দেয়াল ধসে পড়ে। এতে পরিবারের ৮ জন সদস্য ৭—৮ ফুট মাটির নিচে তলিয়ে যায়। পাহাড় ধসে বিকট শব্দ শুনে এগিয়ে আসে প্রতিবেশীরা। পরে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে স্থানীয়দের সাথে উদ্ধার তৎপরতায় অংশ নেয়।
প্রায় আড়াই ঘণ্টা চেষ্টা করে ওই পরিবারের দাদি, মা ও শিশুসহ ৬ জনকে উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ ছিল দুই ভাইবোন। পরে মাটির নিচ থেকে ওই দুই ভাইবোন মিম ও হাবিবকে উদ্ধার করা হয়। তারমধ্যে শিশু মিমের মৃত্যু হয়। আহত অবস্থায় তার ভাই শিশু হাবিবসহ অন্যান্যদের কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার দোলন আচার্য্য বলেন, দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা পর আমরা ৮ জনকে উদ্ধার করি। তারমধ্যে ২ জন নারী ও বাকিরা শিশু। এদের মধ্যে মিম নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।