চাঁদপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া এমভি ময়ূর-৭ লঞ্চের একটি কেবিন থেকে প্রেমিক-প্রেমিকার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে; পাওয়া গেছে চিরকুট।
শুক্রবার সকালে ওই লঞ্চটি সদরঘাটে ভেড়ার পর খবর পেয়ে পুলিশ লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের ভোটাল গ্রামের হাফেজ মোহাম্মদের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৫) ও মাদারীপুর জেলায় রোজিনা আক্তার (২০)।
ওই লঞ্চের সুপারভাইজর আবু সাইদ বলেন, লঞ্চটি সকালে সদরঘাটে ভেড়ার পরও ৩১১ নম্বর কেবিনটি খুলে যাত্রী বের হননি। আধাঘণ্টা সময় নিয়ে দরজায় আওয়াজ দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো সাড়া-শব্দ না পেয়ে নৌ পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে দরজা খুলে লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন, “আনোয়ার ওই নারীকে তার স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে লঞ্চের ৩১১ নম্বর কেবিন ভাড়া নেন।”
লঞ্চের চাঁদপুর ঘাটের মালিক প্রতিনিধি আজগর আলী সরকার বলেন, “সকালেই ঘটনাটি আমাকে লঞ্চ থেকে স্টাফরা জানান। আমি তাদের পুলিশের সহযোগিতা নেওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছি।”
এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চাঁদপুর ঘাট থেকে এমভি ময়ূর-৭ লঞ্চটি সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
লঞ্চের সুপারভাইজর আবু সাইদ আরও বলেন, “আনোয়ার হোসেন ওই নারীকে সঙ্গে নিয়ে লঞ্চে উঠেন। লঞ্চের ৩১১ নম্বর কেবিনটি তারা ভাড়া নেন। ঘটনার বিষয় তিনি চিরকুটে লিখে যান।
তিনি লিখেন, তাদের সম্পর্ক পরিবারের পক্ষ থেকে মেনে না নেওয়ায় তিনি রোজিনাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজে কেবিনের ফ্যানের সঙ্গে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।”
নৌ পুলিশ সদরঘাট থানার ওসি মো. আবুল কালাম বলেন, “লঞ্চ থেকে মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য দুটি মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়। সন্ধ্যায় তাদের পরিবারের লোকজন থানায় এসেছে। আইন প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।”
শুক্রবার, ০২ আগস্ট ২০২৪
চাঁদপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া এমভি ময়ূর-৭ লঞ্চের একটি কেবিন থেকে প্রেমিক-প্রেমিকার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে; পাওয়া গেছে চিরকুট।
শুক্রবার সকালে ওই লঞ্চটি সদরঘাটে ভেড়ার পর খবর পেয়ে পুলিশ লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের ভোটাল গ্রামের হাফেজ মোহাম্মদের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৫) ও মাদারীপুর জেলায় রোজিনা আক্তার (২০)।
ওই লঞ্চের সুপারভাইজর আবু সাইদ বলেন, লঞ্চটি সকালে সদরঘাটে ভেড়ার পরও ৩১১ নম্বর কেবিনটি খুলে যাত্রী বের হননি। আধাঘণ্টা সময় নিয়ে দরজায় আওয়াজ দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো সাড়া-শব্দ না পেয়ে নৌ পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে দরজা খুলে লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন, “আনোয়ার ওই নারীকে তার স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে লঞ্চের ৩১১ নম্বর কেবিন ভাড়া নেন।”
লঞ্চের চাঁদপুর ঘাটের মালিক প্রতিনিধি আজগর আলী সরকার বলেন, “সকালেই ঘটনাটি আমাকে লঞ্চ থেকে স্টাফরা জানান। আমি তাদের পুলিশের সহযোগিতা নেওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছি।”
এর আগে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে চাঁদপুর ঘাট থেকে এমভি ময়ূর-৭ লঞ্চটি সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
লঞ্চের সুপারভাইজর আবু সাইদ আরও বলেন, “আনোয়ার হোসেন ওই নারীকে সঙ্গে নিয়ে লঞ্চে উঠেন। লঞ্চের ৩১১ নম্বর কেবিনটি তারা ভাড়া নেন। ঘটনার বিষয় তিনি চিরকুটে লিখে যান।
তিনি লিখেন, তাদের সম্পর্ক পরিবারের পক্ষ থেকে মেনে না নেওয়ায় তিনি রোজিনাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজে কেবিনের ফ্যানের সঙ্গে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।”
নৌ পুলিশ সদরঘাট থানার ওসি মো. আবুল কালাম বলেন, “লঞ্চ থেকে মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য দুটি মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়। সন্ধ্যায় তাদের পরিবারের লোকজন থানায় এসেছে। আইন প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।”