খুলনায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ কনস্টেবল সুমন ঘরামীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
লবণচরা থানার এসআই মোস্তফা সাকলাইন বাদী হয়ে শুক্রবার রাতে মামলাটি করেন বলে লবণচরা থানার ওসি মমতাজুল হক জানিয়েছেন। মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় এক হাজার থেকে এক হাজার দুইশ জনকে আসামি করা হয়েছে। তবে এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
শুক্রবার বিকালে আন্দোলন চলাকালে ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে খুলনা সদর ও সোনাডাঙ্গা থানায় আলাদা দুটি মামলাও হয়েছে বলে জানান ওসি।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনার মোহাম্মদনগর এলাকায় আন্দোলনকারীদের পিটুনিতে নিহত হন কনস্টেবল সুমন ঘরামী।
৩৩ বছর বয়সী সুমনের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কিসমত মালিপাটন গ্রামে। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে তিনি ভাড়া থাকতেন খুলনা নগরীর বয়রা এলাকায়।
পুলিশ কমিশনার মোজাম্মেল বলেন, সংঘর্ষ চলাকালে আন্দোলনকারীরা কনস্টেবল সুমনকে বেধড়ক মারপিট করে। আহত অবস্থায় খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আন্দোলনকারীদের হামলায় অন্তত আরও ৩০ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২-৩ জনের অবস্থা গুরুতর। এ সময় পুলিশের একটি গাড়িতেও আগুন দেয় বিক্ষোভকারীরা।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছে এবং শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে।
ঘটনাস্থলে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং দোষীদের শনাক্ত করতে তদন্ত কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাটি নিয়ে বিশেষ মিটিং করেছে এবং পরিস্থিতি নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে।
নিহত কনস্টেবল সুমনের পরিবারকে সহযোগিতা ও সমবেদনা জানাতে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা তাদের সাথে যোগাযোগ রাখছেন।
শনিবার, ০৩ আগস্ট ২০২৪
খুলনায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ কনস্টেবল সুমন ঘরামীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
লবণচরা থানার এসআই মোস্তফা সাকলাইন বাদী হয়ে শুক্রবার রাতে মামলাটি করেন বলে লবণচরা থানার ওসি মমতাজুল হক জানিয়েছেন। মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় এক হাজার থেকে এক হাজার দুইশ জনকে আসামি করা হয়েছে। তবে এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
শুক্রবার বিকালে আন্দোলন চলাকালে ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে খুলনা সদর ও সোনাডাঙ্গা থানায় আলাদা দুটি মামলাও হয়েছে বলে জানান ওসি।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনার মোহাম্মদনগর এলাকায় আন্দোলনকারীদের পিটুনিতে নিহত হন কনস্টেবল সুমন ঘরামী।
৩৩ বছর বয়সী সুমনের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের কিসমত মালিপাটন গ্রামে। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে তিনি ভাড়া থাকতেন খুলনা নগরীর বয়রা এলাকায়।
পুলিশ কমিশনার মোজাম্মেল বলেন, সংঘর্ষ চলাকালে আন্দোলনকারীরা কনস্টেবল সুমনকে বেধড়ক মারপিট করে। আহত অবস্থায় খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আন্দোলনকারীদের হামলায় অন্তত আরও ৩০ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২-৩ জনের অবস্থা গুরুতর। এ সময় পুলিশের একটি গাড়িতেও আগুন দেয় বিক্ষোভকারীরা।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছে এবং শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে।
ঘটনাস্থলে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং দোষীদের শনাক্ত করতে তদন্ত কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাটি নিয়ে বিশেষ মিটিং করেছে এবং পরিস্থিতি নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে।
নিহত কনস্টেবল সুমনের পরিবারকে সহযোগিতা ও সমবেদনা জানাতে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা তাদের সাথে যোগাযোগ রাখছেন।