নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় আনন্দ সিনেপ্লেক্সে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত গুরুদাসপুরের চাঁচকৈড়ের গিয়াসের মোড় এলাকায় অবস্থিত হলটিতে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়।
এসময় দুইটি সার্ভার, একটি কম্পিউটার, চারটি মনিটর, আটটি সাউন্ডবক্স, দশটি দেওয়াল ফ্যান, দুইটি অগ্নিনির্বাপক সিলিন্ডার, দুইটি ডেকচি এবং সাউন্ড সিস্টেমের যন্ত্রাংশসহ খুঁটিনাটি সবই লুট হয়ে গেছে।
এতে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
সিনেমা হলটির স্বত্বাধিকারী মো. আনিসুর রহমান বলেন, সন্ধ্যার পরে সিনেমা হলের গেটের তালা ভেঙে ঢুকে পড়ে দুর্বৃত্তরা। এরপর দুই ঘণ্টা ধরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। সবকিছু ভেঙে চুরমার, তছনছ করে ফেলেছে। দামি জিনিসগুলো সবই নিয়ে গেছে কিছুই আর বাকি নেই।
কারা এ ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে, কোনো অভিযোগ করেছেন কিনা জানতে চাইলে আনিসুর বলেন, “আমি তখন একটি কাজে বাইরে ছিলাম। কারা হামলা করেছে জানি না। আর হামলার বিষয়টি মৌখিকভাবে ইউএনওকে জানিয়েছি, সেনাবাহিনীকে ফোন দিয়েছি কিন্তু কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।”
এ ব্যাপার জানতে গুরুদাসপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা আক্তার এবং গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রামের আর্মি ক্যাম্পের কমান্ডার ক্যাপ্টেন আশরাফকে বেশ কয়েকবার ফোন দিলেও উনারা রিসিভ করেননি।
শুক্রবার, ০৯ আগস্ট ২০২৪
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় আনন্দ সিনেপ্লেক্সে ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত গুরুদাসপুরের চাঁচকৈড়ের গিয়াসের মোড় এলাকায় অবস্থিত হলটিতে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়।
এসময় দুইটি সার্ভার, একটি কম্পিউটার, চারটি মনিটর, আটটি সাউন্ডবক্স, দশটি দেওয়াল ফ্যান, দুইটি অগ্নিনির্বাপক সিলিন্ডার, দুইটি ডেকচি এবং সাউন্ড সিস্টেমের যন্ত্রাংশসহ খুঁটিনাটি সবই লুট হয়ে গেছে।
এতে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
সিনেমা হলটির স্বত্বাধিকারী মো. আনিসুর রহমান বলেন, সন্ধ্যার পরে সিনেমা হলের গেটের তালা ভেঙে ঢুকে পড়ে দুর্বৃত্তরা। এরপর দুই ঘণ্টা ধরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। সবকিছু ভেঙে চুরমার, তছনছ করে ফেলেছে। দামি জিনিসগুলো সবই নিয়ে গেছে কিছুই আর বাকি নেই।
কারা এ ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে, কোনো অভিযোগ করেছেন কিনা জানতে চাইলে আনিসুর বলেন, “আমি তখন একটি কাজে বাইরে ছিলাম। কারা হামলা করেছে জানি না। আর হামলার বিষয়টি মৌখিকভাবে ইউএনওকে জানিয়েছি, সেনাবাহিনীকে ফোন দিয়েছি কিন্তু কেউ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।”
এ ব্যাপার জানতে গুরুদাসপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা আক্তার এবং গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রামের আর্মি ক্যাম্পের কমান্ডার ক্যাপ্টেন আশরাফকে বেশ কয়েকবার ফোন দিলেও উনারা রিসিভ করেননি।