বগুড়ার বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবদুল বাকী হত্যাকাণ্ডের প্রায় ১০ বছর পর নতুন করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বুধবার (তারিখ) বগুড়া সদর থানায় এই মামলা দায়ের করেন নিহত শিক্ষক আবদুল বাকীর বাবা ইয়াকুব আলী।
মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বেনজীর আহম্মেদসহ ৬৮ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১৮ নেতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং আরও ৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
আবদুল বাকী ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি বগুড়ার সাতমাথা এলাকায় হত্যার শিকার হন। পরবর্তীতে, ২৬ জানুয়ারি নিহতের বাবা বাদী হয়ে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট আদালত তদন্তের পর সব আসামিকে খালাস দেয়। তবে, পাঁচ বছর পর আবারও একই ঘটনার জন্য নতুন করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নতুন মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশি অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আবদুল বাকীকে হত্যা করে। মামলার এজাহারে আরও দাবি করা হয়েছে যে, আগের মামলাটি বাদীকে ভয় দেখিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে বন্ধ করা হয়েছিল।
তবে, বগুড়া জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সহসভাপতি আবদুল বাসেত এই বিষয়ে মন্তব্য করেছেন যে, আদালতে নিষ্পত্তি হওয়া কোনো হত্যা মামলার তথ্য গোপন করে নতুন করে তা থানায় দায়ের করার সুযোগ নেই। তার মতে, নতুন মামলাটি তদন্তেই শেষ হয়ে যাবে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বগুড়ার বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবদুল বাকী হত্যাকাণ্ডের প্রায় ১০ বছর পর নতুন করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বুধবার (তারিখ) বগুড়া সদর থানায় এই মামলা দায়ের করেন নিহত শিক্ষক আবদুল বাকীর বাবা ইয়াকুব আলী।
মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বেনজীর আহম্মেদসহ ৬৮ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১৮ নেতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং আরও ৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
আবদুল বাকী ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি বগুড়ার সাতমাথা এলাকায় হত্যার শিকার হন। পরবর্তীতে, ২৬ জানুয়ারি নিহতের বাবা বাদী হয়ে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন। ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট আদালত তদন্তের পর সব আসামিকে খালাস দেয়। তবে, পাঁচ বছর পর আবারও একই ঘটনার জন্য নতুন করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নতুন মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশি অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আবদুল বাকীকে হত্যা করে। মামলার এজাহারে আরও দাবি করা হয়েছে যে, আগের মামলাটি বাদীকে ভয় দেখিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে বন্ধ করা হয়েছিল।
তবে, বগুড়া জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সহসভাপতি আবদুল বাসেত এই বিষয়ে মন্তব্য করেছেন যে, আদালতে নিষ্পত্তি হওয়া কোনো হত্যা মামলার তথ্য গোপন করে নতুন করে তা থানায় দায়ের করার সুযোগ নেই। তার মতে, নতুন মামলাটি তদন্তেই শেষ হয়ে যাবে।