নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুর রহমানের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে সোমবার দূর্নীতি দমন বিভাগ নোয়াখালীর উপ পরিচালকের মাধ্যমে দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছেন একজন ভুক্তভোগী।
জেলা দূর্ণীতি দমন কমিশনের নোয়াখালী জেলা অফিস সূএ জানায়, নির্বাহী অফিসার আরিফুর রহমান এ উপজেলায় যোগদানের পর পরিষদের অস্তিত্বহীন পার্ক নির্মানের নামে একাধিক প্রকল্প দিয়ে, পুকুরের গাইড ওয়াল নির্মানের একাধিক প্রকল্প দিয়ে,এডিবির প্রকল্প দিয়ে রাজস্ব খাত থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা, দুঃস্থ মহিলাদের জন্য সেলাই মেশিন কেনার কথা বলে ১০ লাখ টাকা,উপজেলা কালচার একাডেমির উন্নয়নের কাজ দেখিয়ে ২৫ লাখ টাকা,উপজেলা পরিষদের হলরুমের সংস্কার ও ডেকোরেশন দেখিয়ে ২০ লাখ টাকা,নিজের বাসভবনের সংস্কার ও রং করার কথা বলে একাধিক প্রকল্প দিয়ে রাজস্ব খাত থেকে ১৫ লাখ টাকা,উপজেলার অফিসার দের বার্ষিক কর্মশালার টাকা আত্মসাত এবং উপজেলার বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও জেলা প্রশাসকের নাম ভাঙ্গিয়ে এবং জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজের নাম ভাঙ্গিয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটা থেকে কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছেন।এরপরও চেয়ারম্যান দের ১% টাকা থেকে কমিশন আদায় করে মোট ৫ কোটি টাকার অধিক টাকা আত্মসাত করে পাচার করেছেন।
এর আগে সুবর্ণচর উপজেলায় এসচিল্যান্ড থাকা কালিনী সময়ে ভূমি বন্দোবস্ত, বাজারের চান্দিনা ভিটি বন্দোবস্তের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার ও অভিযোগ রয়েছেন।
এব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি প্রথমে এান বিতরনে ব্যাস্ততার কথা বলে এড়িয়ে যান।পরে আবার ফোন করলে তিনি বলেন এ সংবাদ আদোও সত্য নয় এবং ভওিহীন।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুর রহমানের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে সোমবার দূর্নীতি দমন বিভাগ নোয়াখালীর উপ পরিচালকের মাধ্যমে দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছেন একজন ভুক্তভোগী।
জেলা দূর্ণীতি দমন কমিশনের নোয়াখালী জেলা অফিস সূএ জানায়, নির্বাহী অফিসার আরিফুর রহমান এ উপজেলায় যোগদানের পর পরিষদের অস্তিত্বহীন পার্ক নির্মানের নামে একাধিক প্রকল্প দিয়ে, পুকুরের গাইড ওয়াল নির্মানের একাধিক প্রকল্প দিয়ে,এডিবির প্রকল্প দিয়ে রাজস্ব খাত থেকে প্রায় ২ কোটি টাকা, দুঃস্থ মহিলাদের জন্য সেলাই মেশিন কেনার কথা বলে ১০ লাখ টাকা,উপজেলা কালচার একাডেমির উন্নয়নের কাজ দেখিয়ে ২৫ লাখ টাকা,উপজেলা পরিষদের হলরুমের সংস্কার ও ডেকোরেশন দেখিয়ে ২০ লাখ টাকা,নিজের বাসভবনের সংস্কার ও রং করার কথা বলে একাধিক প্রকল্প দিয়ে রাজস্ব খাত থেকে ১৫ লাখ টাকা,উপজেলার অফিসার দের বার্ষিক কর্মশালার টাকা আত্মসাত এবং উপজেলার বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও জেলা প্রশাসকের নাম ভাঙ্গিয়ে এবং জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজের নাম ভাঙ্গিয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটা থেকে কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছেন।এরপরও চেয়ারম্যান দের ১% টাকা থেকে কমিশন আদায় করে মোট ৫ কোটি টাকার অধিক টাকা আত্মসাত করে পাচার করেছেন।
এর আগে সুবর্ণচর উপজেলায় এসচিল্যান্ড থাকা কালিনী সময়ে ভূমি বন্দোবস্ত, বাজারের চান্দিনা ভিটি বন্দোবস্তের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার ও অভিযোগ রয়েছেন।
এব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি প্রথমে এান বিতরনে ব্যাস্ততার কথা বলে এড়িয়ে যান।পরে আবার ফোন করলে তিনি বলেন এ সংবাদ আদোও সত্য নয় এবং ভওিহীন।