ছবির ক্যাপশন: বাঁশখালীতে নিমন্ত্রণ খেয়ে বিষক্রিয়ায় নিহত মা কানন বালা ও ছেলে নয়ন চক্রবর্তী। সংবাদ
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে নিমন্ত্রণ খেয়ে বিষক্রিয়ায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে মারা যায় পুত্র নয়ন চক্রবর্তী (৪০)। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় নয়নের মা কানন বালা চক্রবর্তী (৭০)।
এঘটনায় পুলিশ ৩জনকে আটক করেছে। নিহত নয়ন চক্রবর্তীর স্ত্রী ইমা চক্রর্বতী বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ এঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শান্তনু চক্রবর্তী (৪০), তার স্ত্রী মনীষা চক্রবর্তী (৩২) ও মাষ্টার অনজন চক্রবর্তী (৫২) নামে
৩জনকে আটক করে আদালতে পাঠালে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে পাঠান।
বাঁশখালী থানার ওসি তদন্ত ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সুধাংশু শেখর হালদার বলেন, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে পরিকল্পিত ভাবে খাবারে বিষ মিশিয়ে দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলা রুজু হওয়ার পর আমরা দ্রুত অভিযান চালিয়ে ৩জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। মামলার নিরপেক্ষ তদন্তের পর আসামীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলা সুত্রে জানা যায়, গত ১৯ আগষ্ট দক্ষিণ জলদী গ্রামের মহাজন পাড়ার জনৈক শান্তনু চক্রবর্তী, নিকট আত্মীয় কানন বালা চক্রবর্তীদেরকে পারিবারিক নিমন্ত্রণ দিলে সেখানে খাবার খেতে যান, কানন বালা, পুত্র নয়ন চক্রবর্তী, পুত্র বধু ইমা চক্রবর্তী ও তার কয়েকজন নাতি।
তারা রাতের খাবার খেয়ে বাসায় ফেরার পর হঠাৎ সবাই আসুস্থ্য হলে তাদেরকে চট্টগ্রাম ম্যক্স হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় কানন বালা ও নয়ন চক্রবর্তীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় কানন বালা (৭০) মারা যায়। আর চিকিৎসাধীন নয়ন চক্রবর্তীর অবস্থারও অবনতি হলে তাকে চট্টগ্রাম এভার কেয়ার হাসপাতাল, পরে ঢাকা পপুলার হাসপাতাল হয়ে সর্বশেষ চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে তিনি মারা যান।
গতকাল মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) তার গ্রামের বাড়ি জলদি মহাজন পাড়ার পারিবারিক শ্মশানে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।
নিহত নয়ন চক্রবর্তীর স্ত্রী ইমা চক্রবর্তী বর্তমানে ৪মাসের অন্তঃসত্ত্বা। সে ও তার ৭ বছরের কন্যা নন্দীনি চক্রবর্তী বিষক্রিয়া থেকে আশংকা মুক্ত বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ছবির ক্যাপশন: বাঁশখালীতে নিমন্ত্রণ খেয়ে বিষক্রিয়ায় নিহত মা কানন বালা ও ছেলে নয়ন চক্রবর্তী। সংবাদ
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে নিমন্ত্রণ খেয়ে বিষক্রিয়ায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থেকে সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে মারা যায় পুত্র নয়ন চক্রবর্তী (৪০)। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় নয়নের মা কানন বালা চক্রবর্তী (৭০)।
এঘটনায় পুলিশ ৩জনকে আটক করেছে। নিহত নয়ন চক্রবর্তীর স্ত্রী ইমা চক্রর্বতী বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ এঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শান্তনু চক্রবর্তী (৪০), তার স্ত্রী মনীষা চক্রবর্তী (৩২) ও মাষ্টার অনজন চক্রবর্তী (৫২) নামে
৩জনকে আটক করে আদালতে পাঠালে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে পাঠান।
বাঁশখালী থানার ওসি তদন্ত ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সুধাংশু শেখর হালদার বলেন, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে পরিকল্পিত ভাবে খাবারে বিষ মিশিয়ে দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলা রুজু হওয়ার পর আমরা দ্রুত অভিযান চালিয়ে ৩জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। মামলার নিরপেক্ষ তদন্তের পর আসামীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলা সুত্রে জানা যায়, গত ১৯ আগষ্ট দক্ষিণ জলদী গ্রামের মহাজন পাড়ার জনৈক শান্তনু চক্রবর্তী, নিকট আত্মীয় কানন বালা চক্রবর্তীদেরকে পারিবারিক নিমন্ত্রণ দিলে সেখানে খাবার খেতে যান, কানন বালা, পুত্র নয়ন চক্রবর্তী, পুত্র বধু ইমা চক্রবর্তী ও তার কয়েকজন নাতি।
তারা রাতের খাবার খেয়ে বাসায় ফেরার পর হঠাৎ সবাই আসুস্থ্য হলে তাদেরকে চট্টগ্রাম ম্যক্স হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় কানন বালা ও নয়ন চক্রবর্তীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় কানন বালা (৭০) মারা যায়। আর চিকিৎসাধীন নয়ন চক্রবর্তীর অবস্থারও অবনতি হলে তাকে চট্টগ্রাম এভার কেয়ার হাসপাতাল, পরে ঢাকা পপুলার হাসপাতাল হয়ে সর্বশেষ চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে তিনি মারা যান।
গতকাল মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) তার গ্রামের বাড়ি জলদি মহাজন পাড়ার পারিবারিক শ্মশানে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।
নিহত নয়ন চক্রবর্তীর স্ত্রী ইমা চক্রবর্তী বর্তমানে ৪মাসের অন্তঃসত্ত্বা। সে ও তার ৭ বছরের কন্যা নন্দীনি চক্রবর্তী বিষক্রিয়া থেকে আশংকা মুক্ত বলে জানা গেছে।