সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পথে দুই পর্যটক ও তাদের গাড়িচালককে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। তবে পুলিশের তৎপরতায় তাদের নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার বাসিন্দা এস এম নাহিদ উজ্জামান ও মামুন ফকির ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা করেন।
নাহিদ উজ্জামান জানান, সাজেক থেকে ফেরার পথে দীঘিনালার জামতলী এলাকায় কিছু অচেনা ব্যক্তি তাদের গাড়ির পথরোধ করে। এরপর তাদের পাশের একটি করাত কলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং মোবাইল ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে নেয়া হয়। কিছুটা মারধরের পর অপহরণকারীরা ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। দীর্ঘ দরকষাকষির পর তারা ২০ লাখ টাকায় রাজি হয় এবং সাজেকে রিসোর্ট কেনার কথা বলে পরিবার থেকে টাকা আনতে বলে।
নাহিদ বলেন, “আমি আমার মামাকে বিষয়টি জানাই, এরপর আমার পরিবার খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপারকে অবহিত করে। পুলিশ সুপার আমার নম্বরে যোগাযোগ করলে অপহরণকারীরা নম্বরটি ট্রু কলারে চেক করে পুলিশ সুপারের পরিচয় জানতে পারে। এরপর তারা আমাদের ছেড়ে দেয় এবং কিছু না বলার জন্য ভয় দেখায়।”
পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, এ ঘটনায় অপহরণের মামলা নেওয়া হবে এবং বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।
মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরার পথে দুই পর্যটক ও তাদের গাড়িচালককে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। তবে পুলিশের তৎপরতায় তাদের নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার বাসিন্দা এস এম নাহিদ উজ্জামান ও মামুন ফকির ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা করেন।
নাহিদ উজ্জামান জানান, সাজেক থেকে ফেরার পথে দীঘিনালার জামতলী এলাকায় কিছু অচেনা ব্যক্তি তাদের গাড়ির পথরোধ করে। এরপর তাদের পাশের একটি করাত কলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং মোবাইল ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে নেয়া হয়। কিছুটা মারধরের পর অপহরণকারীরা ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। দীর্ঘ দরকষাকষির পর তারা ২০ লাখ টাকায় রাজি হয় এবং সাজেকে রিসোর্ট কেনার কথা বলে পরিবার থেকে টাকা আনতে বলে।
নাহিদ বলেন, “আমি আমার মামাকে বিষয়টি জানাই, এরপর আমার পরিবার খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপারকে অবহিত করে। পুলিশ সুপার আমার নম্বরে যোগাযোগ করলে অপহরণকারীরা নম্বরটি ট্রু কলারে চেক করে পুলিশ সুপারের পরিচয় জানতে পারে। এরপর তারা আমাদের ছেড়ে দেয় এবং কিছু না বলার জন্য ভয় দেখায়।”
পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল জানান, এ ঘটনায় অপহরণের মামলা নেওয়া হবে এবং বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।