গাজীপুরের কয়েকটি কারখানা ছাড়া সব কারখানাই খোলা রয়েছে। শ্রমিকদের সব দাবি মেনে নেওয়ায় তারা বুধবার সকাল থেকে দলে দলে কারখানায় গিয়ে কাজে যোগ দিয়েছেন। উৎপাদন কার্যক্রম চলছে পুরোদমে। কারখানা এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে শিল্প এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়নের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজেপির সদস্যদের টহল রয়েছে।
পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সব দাবি মেনে নেয়ায় বুধবার গাজীপুরের শ্রমিকরা সকাল থেকেই কাজে যোগ দিচ্ছেন। তবে এর মাঝেও নগরের ছয়দানা এলাকার একটি গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকরা তাদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে যানবাহন চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর হস্তক্ষেপে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। অন্যদিকে, জেলার শ্রীপুরে একটি কারখানায় ঝুট ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুইটি গ্রুপের মধ্যে লাঠিসোটা ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় প্রায় এক ঘন্টা ধরে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হয়।
এছাড়াও নানা সংকট অস্থিতিশীলতার কারণে কয়েক দিন আগে জেলায় ১৪টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। সেসব কারখানার অধিকাংশই বন্ধ রয়েছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ২.এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম শিল্প কারখানার পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদকে জানান, সকাল থেকে কোথাও কোনো ঝামেলার খবর পাওয়া যায়নি। তবে গত কয়েক দিনের পরিস্থিতির কারণে জেলার ১৪টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। সেগুলোর কয়েকটি আজও খোলেনি। আবার কয়েকটি আংশিক খোলা হলেও পুরোপুরি খোলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী দু-একদিনের মধ্যে সেসব কারখানাও খোলা হবে।
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গাজীপুরের কয়েকটি কারখানা ছাড়া সব কারখানাই খোলা রয়েছে। শ্রমিকদের সব দাবি মেনে নেওয়ায় তারা বুধবার সকাল থেকে দলে দলে কারখানায় গিয়ে কাজে যোগ দিয়েছেন। উৎপাদন কার্যক্রম চলছে পুরোদমে। কারখানা এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে শিল্প এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়নের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজেপির সদস্যদের টহল রয়েছে।
পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সব দাবি মেনে নেয়ায় বুধবার গাজীপুরের শ্রমিকরা সকাল থেকেই কাজে যোগ দিচ্ছেন। তবে এর মাঝেও নগরের ছয়দানা এলাকার একটি গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকরা তাদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে যানবাহন চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর হস্তক্ষেপে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। অন্যদিকে, জেলার শ্রীপুরে একটি কারখানায় ঝুট ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুইটি গ্রুপের মধ্যে লাঠিসোটা ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় প্রায় এক ঘন্টা ধরে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হয়।
এছাড়াও নানা সংকট অস্থিতিশীলতার কারণে কয়েক দিন আগে জেলায় ১৪টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। সেসব কারখানার অধিকাংশই বন্ধ রয়েছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ২.এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম শিল্প কারখানার পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদকে জানান, সকাল থেকে কোথাও কোনো ঝামেলার খবর পাওয়া যায়নি। তবে গত কয়েক দিনের পরিস্থিতির কারণে জেলার ১৪টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। সেগুলোর কয়েকটি আজও খোলেনি। আবার কয়েকটি আংশিক খোলা হলেও পুরোপুরি খোলেনি। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী দু-একদিনের মধ্যে সেসব কারখানাও খোলা হবে।