দেশের ৬টি বিভাগে ভারী বৃষ্টির কারণে নদনদীর পানি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। বিশেষ করে আগামী তিন দিনে তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান জানিয়েছেন, রংপুর অঞ্চলে পানি বেশি বাড়তে পারে, যদিও বড় ধরনের বন্যার সম্ভাবনা নেই। তবে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী ও রংপুরের তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল আগামী কয়েক দিনের মধ্যে প্লাবিত হতে পারে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রংপুর বিভাগ এবং এর সংলগ্ন উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বর্তমানে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, তবে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগের গোমতী, মুহুরী, হালদা ও ফেনী নদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। তবে সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি কমছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগে আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে, যার ফলে নদীগুলোর পানি আরও বাড়তে পারে।
সিলেট বিভাগের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানিও কমছে, তবে আগামী দুই দিনে ভারী বৃষ্টির ফলে পানির স্তর কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। সিলেটের খোয়াই ও ধলাই নদীর পানি বর্তমানে বাড়ছে, তবে অন্যান্য নদীগুলোতে পানি স্থিতিশীল রয়েছে।
এছাড়া বরিশাল ও খুলনা বিভাগের উপকূলীয় এলাকায় জোয়ারের পানির উচ্চতা কিছুটা বাড়তে পারে, কারণ পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। তবে দেশের প্রধান নদীগুলোর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সার্বিকভাবে, পরবর্তী কয়েক দিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নদনদীর পানির স্তর বাড়লেও বন্যার আশঙ্কা এখনই তীব্র নয় বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশের ৬টি বিভাগে ভারী বৃষ্টির কারণে নদনদীর পানি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। বিশেষ করে আগামী তিন দিনে তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান জানিয়েছেন, রংপুর অঞ্চলে পানি বেশি বাড়তে পারে, যদিও বড় ধরনের বন্যার সম্ভাবনা নেই। তবে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী ও রংপুরের তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল আগামী কয়েক দিনের মধ্যে প্লাবিত হতে পারে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রংপুর বিভাগ এবং এর সংলগ্ন উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বর্তমানে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, তবে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগের গোমতী, মুহুরী, হালদা ও ফেনী নদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। তবে সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি কমছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগে আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে, যার ফলে নদীগুলোর পানি আরও বাড়তে পারে।
সিলেট বিভাগের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানিও কমছে, তবে আগামী দুই দিনে ভারী বৃষ্টির ফলে পানির স্তর কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। সিলেটের খোয়াই ও ধলাই নদীর পানি বর্তমানে বাড়ছে, তবে অন্যান্য নদীগুলোতে পানি স্থিতিশীল রয়েছে।
এছাড়া বরিশাল ও খুলনা বিভাগের উপকূলীয় এলাকায় জোয়ারের পানির উচ্চতা কিছুটা বাড়তে পারে, কারণ পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। তবে দেশের প্রধান নদীগুলোর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সার্বিকভাবে, পরবর্তী কয়েক দিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নদনদীর পানির স্তর বাড়লেও বন্যার আশঙ্কা এখনই তীব্র নয় বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।