মাতারবাড়ী কয়লা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীতে নির্মিত কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৭ কোটি টাকার কপার ক্যাবল আত্মসাতের ঘটনায় কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি (সিপিজিসিবিএল) এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে গতকাল বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মামলাটি দায়ের করেন দুদকের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আহসানুল কবির পলাশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ছাড়াও আসামী করা হয়েছে, সিপিজিসিবিএল-এর সহকারী নিরাপত্তা ব্যবস্থাপক আলফাজ উদ্দিন, চট্টগ্রাম ভিত্তিক কোম্পানি ইকবাল মেরিনের মালিক মোহাম্মদ ইকবাল, কোরিয়ান কোম্পানি পসকো ই অ্যান্ড সি-এর সিকিউরিটি ইনচার্জ মো. রায়হান, নিজাম উদ্দিন ও মো. সেলিমকে। তদন্তে অন্যদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাদের নামও মামলায় যুক্ত করা হবে বলে এজাহারে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, গত ৩১শে আগস্ট বাংলাদেশ নৌবাহিনী মহেশখালী কন্টিনজেন্ট ও কোস্টগার্ড যৌথ অভিযান চালিয়ে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৭ কোটি টাকা মূল্যের ৫৬.৯৬ টন কপার ক্যাবল আত্মসাৎকালে দুইজনকে আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায়, মাতারবাড়ী প্ল্যান্ট পরিচালনাকারী কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ এই সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দেন।
ঘটনার পরদিন সিপিজিসিবিএল-এর সহকারী নিরাপত্তা ব্যবস্থাপক মিজানুল হাসান, আজাদ ও অন্যান্য ৭-৮ জন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছিল।
এদিকে মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে তা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)কে মামলা দায়েরের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
সাধারণ ডায়েরি অনুযায়ী, কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, নির্বাহী পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী (পরিকল্পনা ও নকশা) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, উপ-মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মনিরের সমন্বয়ে গঠিত সিন্ডিকেট দ্বারা তামার ক্যাবল তারের দুটি কন্টেইনার চট্টগ্রাম ইকবাল মেরিনে পাচার করা হয়।
মাতারবাড়ী কয়লা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীতে নির্মিত কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৭ কোটি টাকার কপার ক্যাবল আত্মসাতের ঘটনায় কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি (সিপিজিসিবিএল) এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে গতকাল বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মামলাটি দায়ের করেন দুদকের ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আহসানুল কবির পলাশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ছাড়াও আসামী করা হয়েছে, সিপিজিসিবিএল-এর সহকারী নিরাপত্তা ব্যবস্থাপক আলফাজ উদ্দিন, চট্টগ্রাম ভিত্তিক কোম্পানি ইকবাল মেরিনের মালিক মোহাম্মদ ইকবাল, কোরিয়ান কোম্পানি পসকো ই অ্যান্ড সি-এর সিকিউরিটি ইনচার্জ মো. রায়হান, নিজাম উদ্দিন ও মো. সেলিমকে। তদন্তে অন্যদের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাদের নামও মামলায় যুক্ত করা হবে বলে এজাহারে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, গত ৩১শে আগস্ট বাংলাদেশ নৌবাহিনী মহেশখালী কন্টিনজেন্ট ও কোস্টগার্ড যৌথ অভিযান চালিয়ে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৭ কোটি টাকা মূল্যের ৫৬.৯৬ টন কপার ক্যাবল আত্মসাৎকালে দুইজনকে আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায়, মাতারবাড়ী প্ল্যান্ট পরিচালনাকারী কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ এই সিন্ডিকেটের নেতৃত্ব দেন।
ঘটনার পরদিন সিপিজিসিবিএল-এর সহকারী নিরাপত্তা ব্যবস্থাপক মিজানুল হাসান, আজাদ ও অন্যান্য ৭-৮ জন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিকে আসামি করে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছিল।
এদিকে মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে তা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)কে মামলা দায়েরের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
সাধারণ ডায়েরি অনুযায়ী, কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, নির্বাহী পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী (পরিকল্পনা ও নকশা) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, উপ-মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মনিরের সমন্বয়ে গঠিত সিন্ডিকেট দ্বারা তামার ক্যাবল তারের দুটি কন্টেইনার চট্টগ্রাম ইকবাল মেরিনে পাচার করা হয়।