খাগড়াছড়ির সদর উপজেলায় ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষার্থীদের হাতে এক শিক্ষক পিটিয়ে নিহত হওয়ার ঘটনায় শহরে পাহাড়ি ও বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান জানান, খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবুল হাসনাত মুহাম্মদ সোহেল রানা মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থীদের হাতে পিটিয়ে মারা যান। তিনি সিভিল কন্সট্রাকশন অ্যান্ড সেফটি বিভাগের ইন্সট্রাকটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরপরই শহরে উত্তেজনা বাড়তে থাকে, যার জেরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কয়েকজন শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগ এনে সোহেল রানাকে কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে নিয়ে গিয়ে মারধর করে, যা পরবর্তীতে তার মৃত্যুর কারণ হয়। এ ঘটনার জেরে শহরের চেঙ্গী স্কয়ার ও মহাজনপাড়া এলাকায় দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক রিপল বাপ্পি চাকমা জানান, হাসপাতালে আনার আগেই সোহেল রানার মৃত্যু ঘটে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি আবদুল বাতেন মৃধা বলেন, “বর্তমানে শহরে ১৪৪ ধারা কার্যকর রয়েছে এবং পরিস্থিতি উত্তেজনাকর হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”
প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, যাতে সহিংসতা অন্যত্র ছড়িয়ে না পড়ে।
বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪
খাগড়াছড়ির সদর উপজেলায় ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষার্থীদের হাতে এক শিক্ষক পিটিয়ে নিহত হওয়ার ঘটনায় শহরে পাহাড়ি ও বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান জানান, খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবুল হাসনাত মুহাম্মদ সোহেল রানা মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থীদের হাতে পিটিয়ে মারা যান। তিনি সিভিল কন্সট্রাকশন অ্যান্ড সেফটি বিভাগের ইন্সট্রাকটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরপরই শহরে উত্তেজনা বাড়তে থাকে, যার জেরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কয়েকজন শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগ এনে সোহেল রানাকে কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে নিয়ে গিয়ে মারধর করে, যা পরবর্তীতে তার মৃত্যুর কারণ হয়। এ ঘটনার জেরে শহরের চেঙ্গী স্কয়ার ও মহাজনপাড়া এলাকায় দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক রিপল বাপ্পি চাকমা জানান, হাসপাতালে আনার আগেই সোহেল রানার মৃত্যু ঘটে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি আবদুল বাতেন মৃধা বলেন, “বর্তমানে শহরে ১৪৪ ধারা কার্যকর রয়েছে এবং পরিস্থিতি উত্তেজনাকর হলেও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”
প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, যাতে সহিংসতা অন্যত্র ছড়িয়ে না পড়ে।