ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কমিটি গঠন নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ছয়জন আহত হয়েছেন। শনিবার বিকেলে শহরের গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুল মাঠে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ফয়সাল (২৬) ও বোরহান উদ্দিন (২১) গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে ফয়সালের মাথার খুলির হাড় ভেঙে যাওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী এবং আন্দোলনকারীদের সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় কমিটি গঠনের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা শহরের বিভিন্ন এলাকা ও উপজেলা থেকে ওই সভায় উপস্থিত হন। সভার একপর্যায়ে কমিটি গঠন নিয়ে তৌসিফ ও ফয়সালের পক্ষের মধ্যে বিতর্ক শুরু হয়। তর্কবিতর্ক দ্রুত হাতাহাতি ও সংঘর্ষে রূপ নেয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. সুমন ভূঁইয়া বলেন, "আহত ৬ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এর মধ্যে ফয়সালের মাথা, চোখ এবং কপালে গুরুতর আঘাত লেগেছে। সিটিস্ক্যানে মাথার খুলির হাড় ভাঙা পাওয়া গেছে, তাই তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকি ৩ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। অন্য ২ জন ভর্তি না হয়েই চলে গেছেন।"
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, ‘কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। আহতদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করেনি।’
ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে প্রশাসন পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কমিটি গঠন নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ছয়জন আহত হয়েছেন। শনিবার বিকেলে শহরের গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুল মাঠে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ফয়সাল (২৬) ও বোরহান উদ্দিন (২১) গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে ফয়সালের মাথার খুলির হাড় ভেঙে যাওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী এবং আন্দোলনকারীদের সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় কমিটি গঠনের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা শহরের বিভিন্ন এলাকা ও উপজেলা থেকে ওই সভায় উপস্থিত হন। সভার একপর্যায়ে কমিটি গঠন নিয়ে তৌসিফ ও ফয়সালের পক্ষের মধ্যে বিতর্ক শুরু হয়। তর্কবিতর্ক দ্রুত হাতাহাতি ও সংঘর্ষে রূপ নেয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. সুমন ভূঁইয়া বলেন, "আহত ৬ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এর মধ্যে ফয়সালের মাথা, চোখ এবং কপালে গুরুতর আঘাত লেগেছে। সিটিস্ক্যানে মাথার খুলির হাড় ভাঙা পাওয়া গেছে, তাই তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকি ৩ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। অন্য ২ জন ভর্তি না হয়েই চলে গেছেন।"
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, ‘কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। আহতদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করেনি।’
ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তবে প্রশাসন পরিস্থিতি শান্ত রাখতে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।