মানিকগঞ্জ জেলার ৭টি উপজেলায় সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ব্যাগে সয়লাব হয়ে গেছে। হাতে হাতে মিলছে পলিথিন। চাল-ডালসহ নৃত্যপণ্যের সব ধরনের দ্রব্যসামগ্রী কিনলেই মিলছে পলিথিন। জেলার ঘিওর, দৌলতপুর, শিবালয় হরিরামপুর এবং সাটুরিয়া উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে পলিথিন ক্রয় বিক্রয় চলছে অবাধে। দেশের পরিবেশ ও ভারসাম্য রক্ষায় পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন, সরবরাহ ও ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়। পলিথিন ব্যাগ দামে সস্তা সহজলভ্য, সহজে বহনযোগ্য এবং ব্যবহার করতে সুবিধাজনক হওয়ায় মানুষ অবাদে ব্যবহার করে। পলিথিন ব্যাগ সহজে পচনশীল ও সহজে ধ্বংসযোগ্য না হওয়ায় পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এবং হুমকি স্বরূপ। এসব কারণে পলিথিনের পরিণতির ভয়াবহতা উপলব্ধি করেই এর উৎপাদন সরবরাহ ও ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা সরকারের একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। শুধু তাই নয়। নিষেধ অমান্যকারী যে কোনো প্রস্তুতকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কিন্তু একটি অসাধু মহল সরকারের এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গোপনে পলিথিন ব্যাগ প্রস্তুত বা উৎপাদন সরবরাহ এবং বিক্রয় অব্যাহত রেখেছে। যে কারণে ব্যবহারকারী ক্রেতা সাধারণ হাতের নাগালে কাছে পেয়ে এসব পলিথিন ব্যাগ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। এছাড়া জেলার ৭টি উপজেলার একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা সহজেই বেশি লাভবান হওয়ার আশায় পলিথিনের ব্যবসা করছেন। জেলার ঘিওর, শিবালয় এবং দৌলতপুর উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে বড় বড় ব্যবসায়ীরা প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার ঢাকা থেকে পলিথিন এনে অবাধে বিক্রি করছেন।
পরিবেশবাদী সংগঠনের একজন নেতা জানা জানান, পলিথিন জনস্বাস্থ্যে ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। পলিথিনে সহজে পচন ধরে না। যদিও মানিকগঞ্জে পলিথিনের কোনো কারখানা নেই। তারপরও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা গোপনে হাটবাজারে পলিথিন এনে বিক্রয় করেন। হাট-বাজারগুলোতে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা বেশি বেশি করে করতে হবে। যাতে পলিথিনের ভয়াবহতা লোকজন বুঝতে পারেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর মানিকগঞ্জের উপ-পরিচালক ড. মো. ইউসুফ আলী জানান, সরকারিভাবে পলিথিন ক্রয় এবং বিক্রয় আইনত সস্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। এই জেলার ৭টি উপজেলায় দ্রুত ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পলিথিন ক্রয়-বিক্রয়ের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মানিকগঞ্জ জেলার ৭টি উপজেলায় সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ব্যাগে সয়লাব হয়ে গেছে। হাতে হাতে মিলছে পলিথিন। চাল-ডালসহ নৃত্যপণ্যের সব ধরনের দ্রব্যসামগ্রী কিনলেই মিলছে পলিথিন। জেলার ঘিওর, দৌলতপুর, শিবালয় হরিরামপুর এবং সাটুরিয়া উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে পলিথিন ক্রয় বিক্রয় চলছে অবাধে। দেশের পরিবেশ ও ভারসাম্য রক্ষায় পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন, সরবরাহ ও ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়। পলিথিন ব্যাগ দামে সস্তা সহজলভ্য, সহজে বহনযোগ্য এবং ব্যবহার করতে সুবিধাজনক হওয়ায় মানুষ অবাদে ব্যবহার করে। পলিথিন ব্যাগ সহজে পচনশীল ও সহজে ধ্বংসযোগ্য না হওয়ায় পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এবং হুমকি স্বরূপ। এসব কারণে পলিথিনের পরিণতির ভয়াবহতা উপলব্ধি করেই এর উৎপাদন সরবরাহ ও ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা সরকারের একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। শুধু তাই নয়। নিষেধ অমান্যকারী যে কোনো প্রস্তুতকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কিন্তু একটি অসাধু মহল সরকারের এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গোপনে পলিথিন ব্যাগ প্রস্তুত বা উৎপাদন সরবরাহ এবং বিক্রয় অব্যাহত রেখেছে। যে কারণে ব্যবহারকারী ক্রেতা সাধারণ হাতের নাগালে কাছে পেয়ে এসব পলিথিন ব্যাগ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। এছাড়া জেলার ৭টি উপজেলার একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা সহজেই বেশি লাভবান হওয়ার আশায় পলিথিনের ব্যবসা করছেন। জেলার ঘিওর, শিবালয় এবং দৌলতপুর উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে বড় বড় ব্যবসায়ীরা প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার ঢাকা থেকে পলিথিন এনে অবাধে বিক্রি করছেন।
পরিবেশবাদী সংগঠনের একজন নেতা জানা জানান, পলিথিন জনস্বাস্থ্যে ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। পলিথিনে সহজে পচন ধরে না। যদিও মানিকগঞ্জে পলিথিনের কোনো কারখানা নেই। তারপরও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা গোপনে হাটবাজারে পলিথিন এনে বিক্রয় করেন। হাট-বাজারগুলোতে সচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারণা বেশি বেশি করে করতে হবে। যাতে পলিথিনের ভয়াবহতা লোকজন বুঝতে পারেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর মানিকগঞ্জের উপ-পরিচালক ড. মো. ইউসুফ আলী জানান, সরকারিভাবে পলিথিন ক্রয় এবং বিক্রয় আইনত সস্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। এই জেলার ৭টি উপজেলায় দ্রুত ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পলিথিন ক্রয়-বিক্রয়ের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।