কিশোরগঞ্জের ভৈরবে দুলাভাইয়ের শাবলের আঘাতে রাকিব মিয়া নামের এক শ্যালক খুন হয়েছে। আরেক শ্যালক জিসান মিয়া গুরুতর আহত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের মানিকদী নয়াহাটি এলাকায় এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত রাকিব ও গুরুতর আহত জিসান ওই এলাকার শামসুল হকের ছেলে। ঘাতক দুলাভাই নিহত কিশোরের আপন মামাতো ভাই ও ভগ্নিপতি ফারুক মিয়া। সে একই এলাকার মৃত হাসেম বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় আজ গত শনিবার দুপুরে কুলিয়ারচর ছয়সূতি এলাকা থেকে ঘাতক দুলাভাই ফারুক মিয়া ও তার মা হোসনা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে ভৈরব থানা পুলিশ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব-কুলিয়ারচর সার্কেল এর সহকারী পুলিশ সুপার নাজমুস সাকিব।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ৯ মে দুপুরে ঘাতক ফারুক মিয়া তার স্ত্রী নাবিলাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। রাতে কাজ থেকে ফিরে নাবিলার ভাই জিসান তার দুলাভাই ফারুক মিয়াকে বোনের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করতে গেলে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এ সময় জিসানের ছোট ভাই রাকিব এসে তাদের সামনে দাঁড়ালে দুই ভাইকে একসঙ্গে মারধর করে ফারুক মিয়া। এ সময় দুলাভাই ফারুক মিয়া তার শ্যালক রাকিব মিয়াকে শাবল দিয়ে মাথায় আঘাত করে ও আরেক শ্যালক জিসান মিয়াকে গুরুত্বর আঘাত করে। পরে স্থানীয়রা তাদের দুজনকে উদ্ধার করে বাজিতপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে দুলাভাইয়ের শাবলের আঘাতে রাকিব মিয়া নামের এক শ্যালক খুন হয়েছে। আরেক শ্যালক জিসান মিয়া গুরুতর আহত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের মানিকদী নয়াহাটি এলাকায় এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত রাকিব ও গুরুতর আহত জিসান ওই এলাকার শামসুল হকের ছেলে। ঘাতক দুলাভাই নিহত কিশোরের আপন মামাতো ভাই ও ভগ্নিপতি ফারুক মিয়া। সে একই এলাকার মৃত হাসেম বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় আজ গত শনিবার দুপুরে কুলিয়ারচর ছয়সূতি এলাকা থেকে ঘাতক দুলাভাই ফারুক মিয়া ও তার মা হোসনা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে ভৈরব থানা পুলিশ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব-কুলিয়ারচর সার্কেল এর সহকারী পুলিশ সুপার নাজমুস সাকিব।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ৯ মে দুপুরে ঘাতক ফারুক মিয়া তার স্ত্রী নাবিলাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। রাতে কাজ থেকে ফিরে নাবিলার ভাই জিসান তার দুলাভাই ফারুক মিয়াকে বোনের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করতে গেলে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এ সময় জিসানের ছোট ভাই রাকিব এসে তাদের সামনে দাঁড়ালে দুই ভাইকে একসঙ্গে মারধর করে ফারুক মিয়া। এ সময় দুলাভাই ফারুক মিয়া তার শ্যালক রাকিব মিয়াকে শাবল দিয়ে মাথায় আঘাত করে ও আরেক শ্যালক জিসান মিয়াকে গুরুত্বর আঘাত করে। পরে স্থানীয়রা তাদের দুজনকে উদ্ধার করে বাজিতপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।