কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর জাল করে খাস জমি বাগিয়ে নিতে গিয়ে কক্সবাজারে আটক হলেন এক ভূয়া সাংবাদিক। গতকাল বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক ওই ভূয়া সাংবাদিক লক্ষীপুরের রায়পুর এলাকার মনির আহমেদ’র ছেলে রেজাউল করিম সোহাগ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদ নামের একটি সংগঠনের নাম দিয়ে কক্সবাজার শহরের পাশে ঝিলংজা ইউনিয়নের বড়ছড়া এলাকায় ভুমিহীন, দরিদ্র ও প্রতিবন্ধীদের পড়াশোনার নাম করে খাস জমি বরাদ্দের জন্য কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের কাছে একটি আবেদন করে। আবেদন পত্রে সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের সভাপতি হিসেবে স্বাক্ষর রয়েছে রেজাউল করিম সোহাগের। ওই আবেদনে খাস জমিতে ‘স্কুল নির্মাণের অনুমতি দেওয়া গেল’ লিখে নিচে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. সালাহউদ্দিনের স্বাক্ষর জুড়ে দেয়া হয়। কাগজটি দেখে সন্দেহ হলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন আবেদনপত্রটি যাচাই-বাছাই করে দেখার পর স্বাক্ষরটি জাল প্রমাণিত হয়।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর জাল করে খাস জমি বাগিয়ে নিতে গিয়ে কক্সবাজারে আটক হলেন এক ভূয়া সাংবাদিক। গতকাল বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক ওই ভূয়া সাংবাদিক লক্ষীপুরের রায়পুর এলাকার মনির আহমেদ’র ছেলে রেজাউল করিম সোহাগ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদ নামের একটি সংগঠনের নাম দিয়ে কক্সবাজার শহরের পাশে ঝিলংজা ইউনিয়নের বড়ছড়া এলাকায় ভুমিহীন, দরিদ্র ও প্রতিবন্ধীদের পড়াশোনার নাম করে খাস জমি বরাদ্দের জন্য কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের কাছে একটি আবেদন করে। আবেদন পত্রে সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের সভাপতি হিসেবে স্বাক্ষর রয়েছে রেজাউল করিম সোহাগের। ওই আবেদনে খাস জমিতে ‘স্কুল নির্মাণের অনুমতি দেওয়া গেল’ লিখে নিচে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. সালাহউদ্দিনের স্বাক্ষর জুড়ে দেয়া হয়। কাগজটি দেখে সন্দেহ হলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন আবেদনপত্রটি যাচাই-বাছাই করে দেখার পর স্বাক্ষরটি জাল প্রমাণিত হয়।