ঈশ্বরদীতে বিমান বাহিনীর চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করেছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।
আটককৃতরা হলেন, উপজেলার ফতেমাহাম্মদপুর নিউ কলোনী এলাকার মৃত দিলসের ছেলে নাদিম, একই এলাকার বাপ্পি আলমের ছেলে শিহাব হোসেন এবং আজগর হোসেনের ছেলে আল আমিন। এ সময় তাদের কাছ থেকে মোবাইল সদৃশ তিনটি ওয়াকিটকি, বিমান বাহিনীর ভুয়া পরিচয়পত্র জব্দ করা হয়।
ঈশ্বরদী থানা সূত্রে জানা যায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার ফতেমাহাম্মদপুর ড্রাইভারপাড়া এলাকার মৃত মহিউদ্দিন খানের বসত বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গতকাল বুধবার রাত ৯টায় ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
প্রেস বিঙ্গপ্তিতে তিনি জানান, একটি প্রতারক চক্র দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন পদে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল। গত ১৫ মে ভুক্তভোগি জাবেদ খানের ছেলেদের ট্রেনিং করার কথা বলে প্রতারক চক্র রাজশাহী চিড়িয়াখানায় নিয়ে যায়। সেখানে তাদের দৌড়, সাঁতার কাটা, লম্ফ ঝাফ করায় পরে একশত পঞ্চাশ টাকার নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষরকৃত একটি চাকরির চুক্তিনামা প্রদান করে।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম শহীদ আরো জানান, ভুক্তভোগি জাভেদ খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ সুপার পাবনার দিকনির্দেশনা ও ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমারের তত্ত্বাবধানে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে উপজেলার ফতেমাহাম্মদপুর নিউ কলোনী এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
ঈশ্বরদীতে বিমান বাহিনীর চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করেছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।
আটককৃতরা হলেন, উপজেলার ফতেমাহাম্মদপুর নিউ কলোনী এলাকার মৃত দিলসের ছেলে নাদিম, একই এলাকার বাপ্পি আলমের ছেলে শিহাব হোসেন এবং আজগর হোসেনের ছেলে আল আমিন। এ সময় তাদের কাছ থেকে মোবাইল সদৃশ তিনটি ওয়াকিটকি, বিমান বাহিনীর ভুয়া পরিচয়পত্র জব্দ করা হয়।
ঈশ্বরদী থানা সূত্রে জানা যায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার ফতেমাহাম্মদপুর ড্রাইভারপাড়া এলাকার মৃত মহিউদ্দিন খানের বসত বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গতকাল বুধবার রাত ৯টায় ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
প্রেস বিঙ্গপ্তিতে তিনি জানান, একটি প্রতারক চক্র দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন পদে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল। গত ১৫ মে ভুক্তভোগি জাবেদ খানের ছেলেদের ট্রেনিং করার কথা বলে প্রতারক চক্র রাজশাহী চিড়িয়াখানায় নিয়ে যায়। সেখানে তাদের দৌড়, সাঁতার কাটা, লম্ফ ঝাফ করায় পরে একশত পঞ্চাশ টাকার নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষরকৃত একটি চাকরির চুক্তিনামা প্রদান করে।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম শহীদ আরো জানান, ভুক্তভোগি জাভেদ খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ সুপার পাবনার দিকনির্দেশনা ও ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমারের তত্ত্বাবধানে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে উপজেলার ফতেমাহাম্মদপুর নিউ কলোনী এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।