আবাসিক খাতে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার আর কোনো সম্ভাবনা নেই বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
তিনি বলেছেন, “নতুন করে আর গৃহস্থালিতে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে না। কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও আবাসিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নাই। সুযোগ থাকলে ঢাকার সব বাড়িতে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দিতাম।”
শুক্রবার সকালে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের দুটি কূপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির খান বলেন, “শিল্প কারখানা যেখানে গ্যাস পাচ্ছে না, সেখানে বাসাবাড়িতে গ্যাস দেওয়া হবে সম্পূর্ণ অপচয়। এ কারণে আবাসিকে নতুন সংযোগ দেওয়া হবে না। তবে যেসব এলাকায় গ্যাস উত্তোলন করা হয়, সেসব অঞ্চলের মানুষকে স্বল্পমূল্যে সিলিন্ডার গ্যাস সরবরাহ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।”
তিনি আরও জানান, দেশে প্রতিবছর প্রায় ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাসের উৎপাদন কমছে। ফলে আমদানিকৃত এলএনজির ওপর নির্ভরতা বেড়েছে। তবে উৎপাদন বাড়িয়ে আমদানি নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করছে সরকার।
উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে কৈলাশটিলা-৭ ও সিলেট-১০ কূপ থেকে প্রতিদিন প্রায় ১৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
পরিদর্শনের শুরুতে সকাল সাড়ে ৯টায় তিনি কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের ৭ নম্বর কূপ, বাপেক্সের রিগ বিজয়-১২ এবং ১ নম্বর কূপে ওয়ার্কওভার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরে তিনি এমএসটি প্লান্টও ঘুরে দেখেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন—জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (অপারেশন বিভাগ) অতিরিক্ত সচিব মো. খালিদ আহমেদ, বাপেক্স ও এসজিএফএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সোহেব আহমদ, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান রেহসানুল ইসলাম এবং অতিরিক্ত সচিব মনির হোসেন।
এছাড়াও কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের ডিজিএম ফারুক আহমদ, এমএসটি প্লান্টের ডিজিএম জাফর রায়হানসহ সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
---
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
আবাসিক খাতে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার আর কোনো সম্ভাবনা নেই বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
তিনি বলেছেন, “নতুন করে আর গৃহস্থালিতে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে না। কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও আবাসিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নাই। সুযোগ থাকলে ঢাকার সব বাড়িতে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দিতাম।”
শুক্রবার সকালে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের দুটি কূপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির খান বলেন, “শিল্প কারখানা যেখানে গ্যাস পাচ্ছে না, সেখানে বাসাবাড়িতে গ্যাস দেওয়া হবে সম্পূর্ণ অপচয়। এ কারণে আবাসিকে নতুন সংযোগ দেওয়া হবে না। তবে যেসব এলাকায় গ্যাস উত্তোলন করা হয়, সেসব অঞ্চলের মানুষকে স্বল্পমূল্যে সিলিন্ডার গ্যাস সরবরাহ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।”
তিনি আরও জানান, দেশে প্রতিবছর প্রায় ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট করে গ্যাসের উৎপাদন কমছে। ফলে আমদানিকৃত এলএনজির ওপর নির্ভরতা বেড়েছে। তবে উৎপাদন বাড়িয়ে আমদানি নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করছে সরকার।
উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে কৈলাশটিলা-৭ ও সিলেট-১০ কূপ থেকে প্রতিদিন প্রায় ১৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
পরিদর্শনের শুরুতে সকাল সাড়ে ৯টায় তিনি কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের ৭ নম্বর কূপ, বাপেক্সের রিগ বিজয়-১২ এবং ১ নম্বর কূপে ওয়ার্কওভার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরে তিনি এমএসটি প্লান্টও ঘুরে দেখেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন—জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (অপারেশন বিভাগ) অতিরিক্ত সচিব মো. খালিদ আহমেদ, বাপেক্স ও এসজিএফএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সোহেব আহমদ, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান রেহসানুল ইসলাম এবং অতিরিক্ত সচিব মনির হোসেন।
এছাড়াও কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের ডিজিএম ফারুক আহমদ, এমএসটি প্লান্টের ডিজিএম জাফর রায়হানসহ সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
---