সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ঘটানো হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঘটনায় রবীন্দ্রস্মৃতিবিজড়িত কোনো নিদর্শন বা ঐতিহাসিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, হামলাটি ব্যক্তিগত বিরোধের কারণে ঘটেছে এবং এতে কোনো সাম্প্রদায়িক বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। ঘটনার তদন্তে জেলা প্রশাসন ও প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। পুলিশ ইতিমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি একটি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি এবং প্রতিবছর দেশ-বিদেশ থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থী এখানে আসেন। ৮ জুন পার্কিং টিকিট নিয়ে কর্মচারী ও একজন দর্শনার্থীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা থেকে হাতাহাতি এবং মারধরের ঘটনা ঘটে। এছাড়া প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কাস্টডিয়ান হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দর্শনার্থী শাহনেওয়াজকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১০ জুন শাহনেওয়াজের পক্ষে স্থানীয় কয়েকজন মানববন্ধন করেন এবং কর্মচারীদের শাস্তির দাবি তোলেন। এরপর মানববন্ধনে উত্তেজিত জনতা কাছারিবাড়িতে ঢুকে কর্মচারীদের মারধর করে। এতে কিছু কর্মচারী আহত হন।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, কাছারিবাড়িতে কবিগুরুর সম্মান বা মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়নি এবং নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কবিগুরুর ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
---
আপনি চাইলে এই লেখায় পরিবর্তন বা সংযোজন বলতে পারেন।
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ঘটানো হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঘটনায় রবীন্দ্রস্মৃতিবিজড়িত কোনো নিদর্শন বা ঐতিহাসিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, হামলাটি ব্যক্তিগত বিরোধের কারণে ঘটেছে এবং এতে কোনো সাম্প্রদায়িক বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। ঘটনার তদন্তে জেলা প্রশাসন ও প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। পুলিশ ইতিমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি একটি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি এবং প্রতিবছর দেশ-বিদেশ থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থী এখানে আসেন। ৮ জুন পার্কিং টিকিট নিয়ে কর্মচারী ও একজন দর্শনার্থীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা থেকে হাতাহাতি এবং মারধরের ঘটনা ঘটে। এছাড়া প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কাস্টডিয়ান হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দর্শনার্থী শাহনেওয়াজকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১০ জুন শাহনেওয়াজের পক্ষে স্থানীয় কয়েকজন মানববন্ধন করেন এবং কর্মচারীদের শাস্তির দাবি তোলেন। এরপর মানববন্ধনে উত্তেজিত জনতা কাছারিবাড়িতে ঢুকে কর্মচারীদের মারধর করে। এতে কিছু কর্মচারী আহত হন।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, কাছারিবাড়িতে কবিগুরুর সম্মান বা মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়নি এবং নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কবিগুরুর ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
---
আপনি চাইলে এই লেখায় পরিবর্তন বা সংযোজন বলতে পারেন।