বঙ্গোপসাগরের দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় টানা দুই দিন ধরে ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে (এফএসআরইউ) কার্গো জাহাজের সংযোগ দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় দেশের গ্যাস সরবরাহে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটেছে। বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে তীব্র গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে।
পেট্রোবাংলা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে অবস্থানরত এফএসআরইউ প্ল্যাটফর্মে এলএনজি খালাস সম্ভব না হওয়ায় জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ফলে তিতাস ও কর্ণফুলী গ্যাস বিতরণ এলাকার বাসিন্দারা গ্যাসের স্বল্পচাপে ভুগছেন।
গত দুই দিন ধরে গ্যাস সরবরাহ দৈনিক প্রায় আড়াইশ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমে আসে, যেখানে এর আগে তা ছিল এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুটের কাছাকাছি।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি ও কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড পৃথক বার্তায় ভোক্তাদের সাময়িক দুর্ভোগের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে।
পেট্রোবাংলার এলএনজি শাখার মহাব্যবস্থাপক মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, “আজ দুপুর নাগাদ সামিটের এবং বিকেলে এক্সিলারেট এনার্জির এফএসআরইউতে কার্গো বার্থিং সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”
বর্তমানে দেশীয় কূপ থেকে দৈনিক ২ হাজার মিলিয়ন ঘনফুটেরও কম গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে। অথচ দেশের মোট চাহিদা ৩৮০০ মিলিয়ন ঘনফুট। ফলে এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুট ঘাটতি নিয়মিতভাবেই মোকাবিলা করতে হয়। এই ঘাটতি পূরণে আমদানি করা এলএনজি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
বঙ্গোপসাগরের দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় টানা দুই দিন ধরে ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে (এফএসআরইউ) কার্গো জাহাজের সংযোগ দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় দেশের গ্যাস সরবরাহে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটেছে। বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে তীব্র গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে।
পেট্রোবাংলা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে অবস্থানরত এফএসআরইউ প্ল্যাটফর্মে এলএনজি খালাস সম্ভব না হওয়ায় জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ফলে তিতাস ও কর্ণফুলী গ্যাস বিতরণ এলাকার বাসিন্দারা গ্যাসের স্বল্পচাপে ভুগছেন।
গত দুই দিন ধরে গ্যাস সরবরাহ দৈনিক প্রায় আড়াইশ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমে আসে, যেখানে এর আগে তা ছিল এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুটের কাছাকাছি।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি ও কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড পৃথক বার্তায় ভোক্তাদের সাময়িক দুর্ভোগের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে।
পেট্রোবাংলার এলএনজি শাখার মহাব্যবস্থাপক মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, “আজ দুপুর নাগাদ সামিটের এবং বিকেলে এক্সিলারেট এনার্জির এফএসআরইউতে কার্গো বার্থিং সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”
বর্তমানে দেশীয় কূপ থেকে দৈনিক ২ হাজার মিলিয়ন ঘনফুটেরও কম গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে। অথচ দেশের মোট চাহিদা ৩৮০০ মিলিয়ন ঘনফুট। ফলে এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুট ঘাটতি নিয়মিতভাবেই মোকাবিলা করতে হয়। এই ঘাটতি পূরণে আমদানি করা এলএনজি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।