হাঁড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের মাধ্যেমে অটোরিকশা চালিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারে ৭ সদস্যের ভরণ পোষণ করতেন দুলাল মিয়া। কিছুদিন আগে সে অটোরিকশাটি চুরি হয়ে যায়। অসহায় দুলাল মিয়া চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ৪ নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের মেঘদাইর গ্রামের পূর্ব পাড়া নতুন বাড়িতে বসবাস করেন। ছেলেমেয়েরা নাবালক হওয়ায় স্ত্রী-সন্তানসহ ৭ চোখে মুখে এখন অন্ধকার দেখছেন। বর্তমানে গৃহে চুলা জ্বালানোর এত পরিস্থিতি নেই তার। একদিকে চোরে অটোরিকশা নিয়ে যাওয়ায় অন্যদিকে ভাড়া করা রিকশা চালিয়ে কোনো মতেই চলছে না তার অভাবী সংসার। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন।
তিনি জানান, সামর্থ না থাকায় অতি কষ্টে খেয়ে না খেয়ে স্ত্রী সন্তানদেও নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে একটি জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করছি। একটু বৃষ্টি হলেই পুরো ঘর পানিতে তলিয়ে যায়। বর্তমানে প্রশাসন কিংবা ধর্নাঢ্য ব্যক্তি একটি ঘর নির্মাণে সহায়তা করলে উপকৃত হবো।
দুলাল মিয়ার ভাই বজলুর রহমান ও প্রতিবেশী সোহেল রানা জানান, দুলাল মিয়া খুবই অসহায় অবস্থায় রয়েছেন। তার মাথা গুঁজার ঠাঁই নেই। সরকারি বা বেসরকারিভাবে কেউ দুলাল মিয়াকে একটি ঘর নির্মাণ করে দিলে তার পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকতে পারবে। কেউ অসহায় দুলাল মিয়াকে ঘর নির্মানে সহায়তা করতে চাইলে ০১৮৭২-৬২১০৯০ নাম্বারে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছেন অসহায় পরিবারটি।
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
হাঁড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের মাধ্যেমে অটোরিকশা চালিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ পরিবারে ৭ সদস্যের ভরণ পোষণ করতেন দুলাল মিয়া। কিছুদিন আগে সে অটোরিকশাটি চুরি হয়ে যায়। অসহায় দুলাল মিয়া চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ৪ নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের মেঘদাইর গ্রামের পূর্ব পাড়া নতুন বাড়িতে বসবাস করেন। ছেলেমেয়েরা নাবালক হওয়ায় স্ত্রী-সন্তানসহ ৭ চোখে মুখে এখন অন্ধকার দেখছেন। বর্তমানে গৃহে চুলা জ্বালানোর এত পরিস্থিতি নেই তার। একদিকে চোরে অটোরিকশা নিয়ে যাওয়ায় অন্যদিকে ভাড়া করা রিকশা চালিয়ে কোনো মতেই চলছে না তার অভাবী সংসার। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন।
তিনি জানান, সামর্থ না থাকায় অতি কষ্টে খেয়ে না খেয়ে স্ত্রী সন্তানদেও নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে একটি জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করছি। একটু বৃষ্টি হলেই পুরো ঘর পানিতে তলিয়ে যায়। বর্তমানে প্রশাসন কিংবা ধর্নাঢ্য ব্যক্তি একটি ঘর নির্মাণে সহায়তা করলে উপকৃত হবো।
দুলাল মিয়ার ভাই বজলুর রহমান ও প্রতিবেশী সোহেল রানা জানান, দুলাল মিয়া খুবই অসহায় অবস্থায় রয়েছেন। তার মাথা গুঁজার ঠাঁই নেই। সরকারি বা বেসরকারিভাবে কেউ দুলাল মিয়াকে একটি ঘর নির্মাণ করে দিলে তার পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকতে পারবে। কেউ অসহায় দুলাল মিয়াকে ঘর নির্মানে সহায়তা করতে চাইলে ০১৮৭২-৬২১০৯০ নাম্বারে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছেন অসহায় পরিবারটি।