সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর
সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি ক্রোক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বৃহস্পতিবার(১৭-০৭-২০২৫) সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। গোলাম দস্তগীর গাজী সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী। তিনি নারায়ণগঞ্জ (রূপগঞ্জ) ১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। সিআইডির অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গত ৮ জুলাই এই ক্রোকাদেশ দেয় বলে জানায় সংস্থাটি।
সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোলাম দস্তগীর গাজী জোরপূর্বক জমি দখল, কমিশন গ্রহণ, জাল-জালিয়াতি, প্রতারণা, হুন্ডি, আন্ডার ইনভয়েস-ওভার ইনভয়েস ও সংঘবদ্ধ অপরাধের মাধ্যমে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়ায় তার এই সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, ৪ হাজার ৮৮০ শতাংশ জমি ক্রোক করা হয়েছে।
এর দলিল মূল্য ১৬ কোটি ৫২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। জমির ওপর থাকা গাজী টায়ার প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ক্রোক করা হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে।
সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংস্থার অনুসন্ধানকালে জানা যায়, ক্রোক করা সম্পত্তি ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে অর্জন করেছেন গোলাম দস্তগীর গাজী। তিনিসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। বিদেশে অর্থ পাচারসংক্রান্ত অনুসন্ধানও চলছে।
সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি ক্রোক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বৃহস্পতিবার(১৭-০৭-২০২৫) সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। গোলাম দস্তগীর গাজী সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী। তিনি নারায়ণগঞ্জ (রূপগঞ্জ) ১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। সিআইডির অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গত ৮ জুলাই এই ক্রোকাদেশ দেয় বলে জানায় সংস্থাটি।
সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোলাম দস্তগীর গাজী জোরপূর্বক জমি দখল, কমিশন গ্রহণ, জাল-জালিয়াতি, প্রতারণা, হুন্ডি, আন্ডার ইনভয়েস-ওভার ইনভয়েস ও সংঘবদ্ধ অপরাধের মাধ্যমে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়ায় তার এই সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, ৪ হাজার ৮৮০ শতাংশ জমি ক্রোক করা হয়েছে।
এর দলিল মূল্য ১৬ কোটি ৫২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। জমির ওপর থাকা গাজী টায়ার প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ক্রোক করা হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে।
সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংস্থার অনুসন্ধানকালে জানা যায়, ক্রোক করা সম্পত্তি ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে অর্জন করেছেন গোলাম দস্তগীর গাজী। তিনিসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। বিদেশে অর্থ পাচারসংক্রান্ত অনুসন্ধানও চলছে।