টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) : উপজেলার দিঘীরপাড়ের দক্ষিণ পাশের প্রধান সড়কটি অসংখ্য খানাখন্দে ভরা -সংবাদ
দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড়ের দক্ষিণ পাশের প্রধান সড়কটিতে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে দিঘীরপাড় বাজার সামনে থেকে শুরু হয়ে আশ্রয় প্রকল্প পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার সড়ক বেহাল হয়ে পড়েছে। একটি মাত্র সড়ক খনা খন্দের কারণে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন ৩ জেলার লক্ষাধিক মানুষ। এই সড়কটি মানুষের একমাত্র ভরসা। মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও চাঁদপুরসহ তিন জেলার অন্তত ১১টি ইউনিয়নে মানুষ যাতায়াত করে ।
শুধু আলোরুপ মোড় নয়, পুরো সড়কটির অবস্থা বেহাল। এ সড়ক এখন আর চলাচলের উপযোগী নেই। একটু বৃষ্টি হলেই সড়কের খানাখন্দে পানি জমে যায়, কাদা মাটিতে ভরে যায়। অথচ আমরা ঐতিহাসিক দিঘীরপাড়ের নাগরিক। সড়কটিই যেখানে বেহাল অবস্থায় সেখানে আমাদের দুর্ভোগ আর কষ্টের কি শেষ আছে
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কটির ইটের সলিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তে পরিণত হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে কাদা সৃষ্টি হওয়ায় প্রতিনিয়ত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ সড়ক দিয়ে নিয়মিত চলাচলকারী মোটরসাইকেল চালক জাফর মোল্লা জানান, এ সড়কে প্রতিদিন স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীসহ এলাকার হাজারো মানুষ আসা-যাওয়া করে। সড়কের অনেক স্থানে ইট উঠে মাটি বেরিয়ে কয়েক ফুট গর্ত হয়েছে। বৃষ্টির দিনে সড়কের গর্তগুলো পানিতে ঢাকা পড়ায় বেশিরভাগ গাড়ি, দুর্ঘটনার শিকার হয়ে থাকে। শুকনো মৌসুমে এসব গর্ত পেড়িয়ে গাড়ি চলাচল করলেও একটু বৃষ্টি হলেই সড়ক যেন মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়। অথচ সড়কটি মেরামতের জন্য কেউ কোনো কার্যকরি পদক্ষেপ নেননি।
দিঘীরপাড় বাসিন্দা করিম মোল্লা বলেন, শুধু আলোরুপ মোড় নয়, পুরো সড়কটির অবস্থা বেহাল। এ সড়ক এখন আর চলাচলের উপযোগী নেই। একটু বৃষ্টি হলেই সড়কের খানা-খন্দে পানি জমে যায়, কাদা মাটিতে ভরে যায়। অথচ আমরা ঐতিহাসিক দিঘীরপাড়ের নাগরিক। সড়কটিই যেখানে বেহাল অবস্থায় সেখানে আমাদের দুর্ভোগ আর কষ্টের কি শেষ আছে।
টঙ্গীবাড়ী উপজেলার প্রকৌশলী শাহ মোয়াজ্জেম বলেন, সড়কটির জন্য ইতিমধ্যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
টঙ্গীবাড়ী (মুন্সীগঞ্জ) : উপজেলার দিঘীরপাড়ের দক্ষিণ পাশের প্রধান সড়কটি অসংখ্য খানাখন্দে ভরা -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড়ের দক্ষিণ পাশের প্রধান সড়কটিতে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে দিঘীরপাড় বাজার সামনে থেকে শুরু হয়ে আশ্রয় প্রকল্প পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার সড়ক বেহাল হয়ে পড়েছে। একটি মাত্র সড়ক খনা খন্দের কারণে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন ৩ জেলার লক্ষাধিক মানুষ। এই সড়কটি মানুষের একমাত্র ভরসা। মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও চাঁদপুরসহ তিন জেলার অন্তত ১১টি ইউনিয়নে মানুষ যাতায়াত করে ।
শুধু আলোরুপ মোড় নয়, পুরো সড়কটির অবস্থা বেহাল। এ সড়ক এখন আর চলাচলের উপযোগী নেই। একটু বৃষ্টি হলেই সড়কের খানাখন্দে পানি জমে যায়, কাদা মাটিতে ভরে যায়। অথচ আমরা ঐতিহাসিক দিঘীরপাড়ের নাগরিক। সড়কটিই যেখানে বেহাল অবস্থায় সেখানে আমাদের দুর্ভোগ আর কষ্টের কি শেষ আছে
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কটির ইটের সলিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তে পরিণত হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে কাদা সৃষ্টি হওয়ায় প্রতিনিয়ত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ সড়ক দিয়ে নিয়মিত চলাচলকারী মোটরসাইকেল চালক জাফর মোল্লা জানান, এ সড়কে প্রতিদিন স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীসহ এলাকার হাজারো মানুষ আসা-যাওয়া করে। সড়কের অনেক স্থানে ইট উঠে মাটি বেরিয়ে কয়েক ফুট গর্ত হয়েছে। বৃষ্টির দিনে সড়কের গর্তগুলো পানিতে ঢাকা পড়ায় বেশিরভাগ গাড়ি, দুর্ঘটনার শিকার হয়ে থাকে। শুকনো মৌসুমে এসব গর্ত পেড়িয়ে গাড়ি চলাচল করলেও একটু বৃষ্টি হলেই সড়ক যেন মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়। অথচ সড়কটি মেরামতের জন্য কেউ কোনো কার্যকরি পদক্ষেপ নেননি।
দিঘীরপাড় বাসিন্দা করিম মোল্লা বলেন, শুধু আলোরুপ মোড় নয়, পুরো সড়কটির অবস্থা বেহাল। এ সড়ক এখন আর চলাচলের উপযোগী নেই। একটু বৃষ্টি হলেই সড়কের খানা-খন্দে পানি জমে যায়, কাদা মাটিতে ভরে যায়। অথচ আমরা ঐতিহাসিক দিঘীরপাড়ের নাগরিক। সড়কটিই যেখানে বেহাল অবস্থায় সেখানে আমাদের দুর্ভোগ আর কষ্টের কি শেষ আছে।
টঙ্গীবাড়ী উপজেলার প্রকৌশলী শাহ মোয়াজ্জেম বলেন, সড়কটির জন্য ইতিমধ্যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।