দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/কাবিটা) ও গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষণ (টি আর) কর্মসূচির আওতায় রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলায় মোট-১২.৫১ কিলোমিটার সোলিং রাস্তাও ১ কিলোমিটার সিসি ঢালাই রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক বিভিন্ন সময় নির্মিত ২৪ টি ব্রীজ,কালভার্টের এপ্রোচ সংস্কার ও সলিং করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাসমূহের পাশে গাইড ওয়াল নির্মাণ, ক্ষতিগ্রস্ত মাটির রাস্তাসমুহ সংস্কার ও ২৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপন ও বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কার করা হয়েছে। পি আই ও অফিসের ওয়েবসাইটে প্রকল্পের সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করণ সকল প্রকল্পের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করছে। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কাবিখা, কাবিটা ও টিআর মোট- ১৯৬ টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কজের মান সন্তোষজনক ও জনবান্ধব, বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ দেখে এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক উদ্দিপনা লক্ষ্য করা গেছে, এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন তাদের রাস্তাগুলো বর্ষাকালে প্রচুর কাদা হওয়ায় চলাচল করা যেতো না, এখন সোলিং হওয়ায় বর্ষাকালে আর কাদা হবে না। তারা আরও বলে পি আই ও অফিস থেকে এমন পাকা কাজ আগে তারা দেখেনি কোনদিন। স্থানীয় লোকজনের চলাচল, পন্য বাজারজাতকরণ অনেক সুবিধা হয়েছে। বরাদ্দের সল্পতার কারণে দৈর্ঘ্য কম হয়েছে। তাই এলাকাবাসীর দাবি আগামীতে এই কর্মসূচীতে বরাদ্দের পরিমান বৃদ্ধি করতে হবে। স্থানীয় ইউপি সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা তাদের ওয়ার্ডে এমন পাকা কাজ করতে পেরে নিজেদের সম্মানিত মনে করছে। এলাকায় তাদের অনেক সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে। তারাগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাশিদুল ইসলাম বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কাবিখা/কাবিটা ও টি আর কর্মসূচির আওতায় নির্মিত সলিং রাস্তা ও সিসি রাস্তায় বদলে গেছে এলাকার গ্রামীন যোগাযোগ ব্যবস্থা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবেল রানা বলেন, আমাদের উপজেলা যে সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। ওই সকল প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করছেন, রংপুরের জেলা প্রশাসক। তিনি কাজের মান দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছে। আশাকরি আগামীতেও এরকম কাজের মান অব্যাহত থাকবে।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/কাবিটা) ও গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষণ (টি আর) কর্মসূচির আওতায় রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলায় মোট-১২.৫১ কিলোমিটার সোলিং রাস্তাও ১ কিলোমিটার সিসি ঢালাই রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কর্তৃক বিভিন্ন সময় নির্মিত ২৪ টি ব্রীজ,কালভার্টের এপ্রোচ সংস্কার ও সলিং করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাসমূহের পাশে গাইড ওয়াল নির্মাণ, ক্ষতিগ্রস্ত মাটির রাস্তাসমুহ সংস্কার ও ২৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সোলার স্ট্রিট লাইট স্থাপন ও বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কার করা হয়েছে। পি আই ও অফিসের ওয়েবসাইটে প্রকল্পের সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করণ সকল প্রকল্পের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করছে। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে কাবিখা, কাবিটা ও টিআর মোট- ১৯৬ টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কজের মান সন্তোষজনক ও জনবান্ধব, বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ দেখে এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক উদ্দিপনা লক্ষ্য করা গেছে, এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন তাদের রাস্তাগুলো বর্ষাকালে প্রচুর কাদা হওয়ায় চলাচল করা যেতো না, এখন সোলিং হওয়ায় বর্ষাকালে আর কাদা হবে না। তারা আরও বলে পি আই ও অফিস থেকে এমন পাকা কাজ আগে তারা দেখেনি কোনদিন। স্থানীয় লোকজনের চলাচল, পন্য বাজারজাতকরণ অনেক সুবিধা হয়েছে। বরাদ্দের সল্পতার কারণে দৈর্ঘ্য কম হয়েছে। তাই এলাকাবাসীর দাবি আগামীতে এই কর্মসূচীতে বরাদ্দের পরিমান বৃদ্ধি করতে হবে। স্থানীয় ইউপি সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা তাদের ওয়ার্ডে এমন পাকা কাজ করতে পেরে নিজেদের সম্মানিত মনে করছে। এলাকায় তাদের অনেক সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে। তারাগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাশিদুল ইসলাম বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কাবিখা/কাবিটা ও টি আর কর্মসূচির আওতায় নির্মিত সলিং রাস্তা ও সিসি রাস্তায় বদলে গেছে এলাকার গ্রামীন যোগাযোগ ব্যবস্থা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবেল রানা বলেন, আমাদের উপজেলা যে সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। ওই সকল প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করছেন, রংপুরের জেলা প্রশাসক। তিনি কাজের মান দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছে। আশাকরি আগামীতেও এরকম কাজের মান অব্যাহত থাকবে।