হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার আব্দুল্লাহপুরে গিলানী ছড়ার বাধ কেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে পাইকপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি ও ইউপি সদস্য রমজান মিয়ার বিরুদ্ধে। বাধ কেটে ফেলায় পাহাড়ি ঢল কিংবা বৃষ্টি হলেই কৃষি জমি ও মাছের খামারে পানি প্রবেশ করে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরা। দীর্ঘদিন ধরে অবাধে এসব বালু উত্তোলন ও বিক্রি করলেও কার্যত কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন এ নিয়ে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে স্থানীয়দের মাঝে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বছরখানেক আগে সরকারি ভাবে গিলানী ছড়ার দুই পাশের বাঁধ মেরামত করা হয়। ফলে তারা ফসলের ক্ষতি থেকে রক্ষা পান। কিন্তু সম্প্রতি স্থানীয় ইউপি সদস্য যুবলীগ সভাপতি রমজান মিয়া বালু উত্তোলনের সুবিধার্থে বাঁধ কেটে নিজের জমিতে গর্ত করেন। গর্তে জমাট বাধা বালু মেশিনের মাধ্যমে উত্তোলন করে বিক্রি করেন। এতে করে কাটা অংশ দিয়ে বৃষ্টি হলেই পানি প্রবেশ করে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চুনারুঘাট উপজেলার ৪ নং পাইকপাড়া ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর এলাকায় ড্রেজার মেশিন বালু উত্তোলন করে ফেলা হচ্ছে রমজান মিয়ার মালিকানাধীন পুকুরে। এসব বালু রাতের আঁধারে বিক্রি করা হচ্ছে জেলার বিভিন্ন স্থানে। অবৈধভাবে উত্তোলিত এসব বালু বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিলেও রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বালু পরিবহনে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক্টর ফলে ভেঙে যাচ্ছে চলাচলের রাস্তা। এ বিষয়ে রমজান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
একই বিষয়ে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি কল রিসিভ করেননি।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার আব্দুল্লাহপুরে গিলানী ছড়ার বাধ কেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে পাইকপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি ও ইউপি সদস্য রমজান মিয়ার বিরুদ্ধে। বাধ কেটে ফেলায় পাহাড়ি ঢল কিংবা বৃষ্টি হলেই কৃষি জমি ও মাছের খামারে পানি প্রবেশ করে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরা। দীর্ঘদিন ধরে অবাধে এসব বালু উত্তোলন ও বিক্রি করলেও কার্যত কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন এ নিয়ে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে স্থানীয়দের মাঝে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বছরখানেক আগে সরকারি ভাবে গিলানী ছড়ার দুই পাশের বাঁধ মেরামত করা হয়। ফলে তারা ফসলের ক্ষতি থেকে রক্ষা পান। কিন্তু সম্প্রতি স্থানীয় ইউপি সদস্য যুবলীগ সভাপতি রমজান মিয়া বালু উত্তোলনের সুবিধার্থে বাঁধ কেটে নিজের জমিতে গর্ত করেন। গর্তে জমাট বাধা বালু মেশিনের মাধ্যমে উত্তোলন করে বিক্রি করেন। এতে করে কাটা অংশ দিয়ে বৃষ্টি হলেই পানি প্রবেশ করে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চুনারুঘাট উপজেলার ৪ নং পাইকপাড়া ইউনিয়নের আব্দুল্লাহপুর এলাকায় ড্রেজার মেশিন বালু উত্তোলন করে ফেলা হচ্ছে রমজান মিয়ার মালিকানাধীন পুকুরে। এসব বালু রাতের আঁধারে বিক্রি করা হচ্ছে জেলার বিভিন্ন স্থানে। অবৈধভাবে উত্তোলিত এসব বালু বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিলেও রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বালু পরিবহনে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাক্টর ফলে ভেঙে যাচ্ছে চলাচলের রাস্তা। এ বিষয়ে রমজান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
একই বিষয়ে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি কল রিসিভ করেননি।