চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে কৃষকের আমন বীজতলা ও ফসলের ক্ষেত নষ্ট করছে পাহাড় থেকে নেমে আসা বন্যহাতির দল। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার কড়লডেঙ্গা রাবার বাগান এলাকায় চারটি হাতি হঠাৎ করে বসতবাড়ির আশপাশে চলে আসে। এতে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে চরম আতঙ্ক।
স্থানীয়রা জানান, হাতির উপস্থিতি টের পেয়ে এলাকাবাসী দল বেঁধে ধাওয়া করলে হাতিগুলো কাতাল শাহ মাজার হয়ে আবার পাহাড়ের দিকে ফিরে যায়।
স্থানীয় গৃহবধূ মরিয়ম বেগম বলেন, প্রতিদিনই কোনো না কোনো দিক দিয়ে হাতি নেমে আসছে। ছোট-বড় সবাই আতঙ্কে আছি। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারি না।
এর আগের দিন, গত বৃহস্পতিবার রাতে আমুচিয়া গুচ্ছগ্রামে দুটি হাতির দল নেমে আসে। এতে রঞ্জিত নামের এক কৃষকের ৬ শতক, মো. টিটুর ৮ শতক আমনের বীজতলা ও মো. শাহাজানের পেঁপে বাগান নষ্ট করে দিয়েছে।
কৃষক শাহাজাহান বলেন, প্রায় প্রতিদিনই পাহাড়ি হাতির দল গ্রামে চলে আসছে। ফসল নষ্ট করছে, বসতঘরের চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছি। বন বিভাগের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে মানুষের জীবন ও ফসল দুটিই মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়বে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা।
এ বিষয়ে কড়লডেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হামিদুল হক মন্নান বলেন, খাবারের সন্ধানে হাতিগুলো লোকালয়ে চলে আসছে। স্থানীয়দের আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে কৃষকের আমন বীজতলা ও ফসলের ক্ষেত নষ্ট করছে পাহাড় থেকে নেমে আসা বন্যহাতির দল। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার কড়লডেঙ্গা রাবার বাগান এলাকায় চারটি হাতি হঠাৎ করে বসতবাড়ির আশপাশে চলে আসে। এতে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে চরম আতঙ্ক।
স্থানীয়রা জানান, হাতির উপস্থিতি টের পেয়ে এলাকাবাসী দল বেঁধে ধাওয়া করলে হাতিগুলো কাতাল শাহ মাজার হয়ে আবার পাহাড়ের দিকে ফিরে যায়।
স্থানীয় গৃহবধূ মরিয়ম বেগম বলেন, প্রতিদিনই কোনো না কোনো দিক দিয়ে হাতি নেমে আসছে। ছোট-বড় সবাই আতঙ্কে আছি। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারি না।
এর আগের দিন, গত বৃহস্পতিবার রাতে আমুচিয়া গুচ্ছগ্রামে দুটি হাতির দল নেমে আসে। এতে রঞ্জিত নামের এক কৃষকের ৬ শতক, মো. টিটুর ৮ শতক আমনের বীজতলা ও মো. শাহাজানের পেঁপে বাগান নষ্ট করে দিয়েছে।
কৃষক শাহাজাহান বলেন, প্রায় প্রতিদিনই পাহাড়ি হাতির দল গ্রামে চলে আসছে। ফসল নষ্ট করছে, বসতঘরের চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছি। বন বিভাগের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে মানুষের জীবন ও ফসল দুটিই মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়বে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা।
এ বিষয়ে কড়লডেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হামিদুল হক মন্নান বলেন, খাবারের সন্ধানে হাতিগুলো লোকালয়ে চলে আসছে। স্থানীয়দের আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার জন্য বলা হয়েছে।