রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ১৩ বছরের এক বাক প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। গত বুধবার এ ঘটনার পর গতকাল শুক্রবার বিকালে শিশুর দাদী বাদী হয়ে বিরুদ্ধে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত মাসুদ মিয়া (৪৭) কোলকোন্দ ইউনিয়নের মৃত মোয়াজ্জেমের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মাসুদ শিশুটিকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। শিশুটির মা বাবা রংপুর শহরে থাকেন। সে দাদীর সাথে গ্রামের বাড়ীতে থাকেন। জন্মের পর থেকে শিশুটিকে তার দাদী লালন পালন করে আসছেন। গত বুধবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে শিশুটিকে ঘরে রেখে পার্শ্ববর্তী বাজারে ঔষধ নিতে যান তার দাদী। এই সুযোগে মাসুদ মিয়া ঘরে ঢুকে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। পরে ঔষধ নিয়ে বাড়িতে ঢুকার সময় মাসুদকে বাড়ি থেকে বের হতে দেখেন শিশুটির দাদী।
ঘরে ঢুকে বাক প্রতিবন্ধী নাতনিকে বিবস্ত্র ও মুমূর্ষু অবস্থায় শয়ন ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখতে পায় তিনি। দাদিকে দেখে শিশুটি হাউমাউ করে কান্না করে উঠে, তখন দাদী বিষয়টি বুঝতে পারেন যে তার নাতনিকে মাসুদ জোরপূর্বক ধর্ষণ করে চলে গেছে।
এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অতিসত্বর আসামিকে গেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করেন স্থানীয়রা।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আল এমরান বলেন, মামলাটি গ্রহন করা হয়েছে। দ্রূত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ১৩ বছরের এক বাক প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। গত বুধবার এ ঘটনার পর গতকাল শুক্রবার বিকালে শিশুর দাদী বাদী হয়ে বিরুদ্ধে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত মাসুদ মিয়া (৪৭) কোলকোন্দ ইউনিয়নের মৃত মোয়াজ্জেমের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মাসুদ শিশুটিকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। শিশুটির মা বাবা রংপুর শহরে থাকেন। সে দাদীর সাথে গ্রামের বাড়ীতে থাকেন। জন্মের পর থেকে শিশুটিকে তার দাদী লালন পালন করে আসছেন। গত বুধবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে শিশুটিকে ঘরে রেখে পার্শ্ববর্তী বাজারে ঔষধ নিতে যান তার দাদী। এই সুযোগে মাসুদ মিয়া ঘরে ঢুকে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। পরে ঔষধ নিয়ে বাড়িতে ঢুকার সময় মাসুদকে বাড়ি থেকে বের হতে দেখেন শিশুটির দাদী।
ঘরে ঢুকে বাক প্রতিবন্ধী নাতনিকে বিবস্ত্র ও মুমূর্ষু অবস্থায় শয়ন ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখতে পায় তিনি। দাদিকে দেখে শিশুটি হাউমাউ করে কান্না করে উঠে, তখন দাদী বিষয়টি বুঝতে পারেন যে তার নাতনিকে মাসুদ জোরপূর্বক ধর্ষণ করে চলে গেছে।
এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অতিসত্বর আসামিকে গেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করেন স্থানীয়রা।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আল এমরান বলেন, মামলাটি গ্রহন করা হয়েছে। দ্রূত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।