কেশবপুরে এক স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বিরুদ্ধে এক ইউপি সদস্য উপজেলা বিএনপির কাছে লিখিত অভিযোগ করার জের ধরে ওই স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার হাতে ইউপি সদস্য ফজলুর রহমানসহ ৪ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উপজেলা বিএনপির নের্তৃবৃন্দরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
জানা গেছে, গত ১৪ জুলাই বিকেলে একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলার প্রতাপপুর চৌরাস্তা বাজারে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যর হাতে মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান মেম্বার ফজলুর রহমান লাঞ্ছিত হন। এ ঘটনায় ওই মেম্বার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য ফারুক হোসেনের বিরুদ্ধে উপজেলা বিএনপির কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেয়। ১৮ জুলাই ঘটনাটির তদন্ত করতে আসেন উপজেলা স্বেচ্ছসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুর রহমানসহ নেতারা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ১৯ জুলাই বিকেলে পরিকল্পিতভাবে ফারুক হোসেনসহ ৭-৮ জন যুবক নিয়ে মেম্বার ফজলুর রহমানকে একা পেয়ে তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগ তুলে নিতে চাপ সৃষ্টি করে। এতে সে রাজি না হলে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করাসহ এক পর্যায়ে মেম্বার ফজলুর রহমানকে মারপিট করতে থাকে। এ সময় তাকে উদ্ধার করতে গেলে ইউনিয়ন বিএনপি কর্মী কুদ্দুস, রাসেল ও শফিকুল আহত হয়।
মেম্বার ফজলুর রহমান অভিযোগ করেন, ফারুক হোসেন একজন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ শ্রেণীর লোক। এজন্যে দলের ভাবমূর্তী চরমভাবে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে থানায় ইতোপূর্বে একাধিক অভিযোগ হয়েছে। তাকে লাঞ্ছিতের খবর পেয়ে ইউনিয়ন বিএনপির নেতারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বেচ্ছসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান বলেন, সরেজমিনে তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। এ ব্যাপারে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
কেশবপুরে এক স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বিরুদ্ধে এক ইউপি সদস্য উপজেলা বিএনপির কাছে লিখিত অভিযোগ করার জের ধরে ওই স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার হাতে ইউপি সদস্য ফজলুর রহমানসহ ৪ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উপজেলা বিএনপির নের্তৃবৃন্দরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
জানা গেছে, গত ১৪ জুলাই বিকেলে একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলার প্রতাপপুর চৌরাস্তা বাজারে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যর হাতে মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান মেম্বার ফজলুর রহমান লাঞ্ছিত হন। এ ঘটনায় ওই মেম্বার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য ফারুক হোসেনের বিরুদ্ধে উপজেলা বিএনপির কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেয়। ১৮ জুলাই ঘটনাটির তদন্ত করতে আসেন উপজেলা স্বেচ্ছসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুর রহমানসহ নেতারা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ১৯ জুলাই বিকেলে পরিকল্পিতভাবে ফারুক হোসেনসহ ৭-৮ জন যুবক নিয়ে মেম্বার ফজলুর রহমানকে একা পেয়ে তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগ তুলে নিতে চাপ সৃষ্টি করে। এতে সে রাজি না হলে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করাসহ এক পর্যায়ে মেম্বার ফজলুর রহমানকে মারপিট করতে থাকে। এ সময় তাকে উদ্ধার করতে গেলে ইউনিয়ন বিএনপি কর্মী কুদ্দুস, রাসেল ও শফিকুল আহত হয়।
মেম্বার ফজলুর রহমান অভিযোগ করেন, ফারুক হোসেন একজন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ শ্রেণীর লোক। এজন্যে দলের ভাবমূর্তী চরমভাবে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে থানায় ইতোপূর্বে একাধিক অভিযোগ হয়েছে। তাকে লাঞ্ছিতের খবর পেয়ে ইউনিয়ন বিএনপির নেতারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বেচ্ছসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান বলেন, সরেজমিনে তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। এ ব্যাপারে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।