হবিগঞ্জ জেলা কারাগারে বৈষম্য মামলার এক আসামিকে গাঁজা সরবরাহ করতে গিয়ে ফজলু মিয়া (৩৫) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে জেল পুলিশ গতকাল শনিবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এরপর থেকেই জেলা কারাগারে দর্শনার্থী প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। একইতো ১৫ দিন পর পর আসামির সঙ্গে স্বজনদের সাক্ষাৎ করার নিয়ম চালু করে কর্তৃপক্ষ। তার ওপর মাদক নিয়ে প্রবেশ করায় কারাগারে দর্শনার্থী প্রবেশে কড়াকড়ি আরও বাড়ানো হয়েছে। এতে করে দর্শনার্থীদের দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে আটক ফজলু মিয়াকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১০ দিনের সাজা ও ১০০ টাকা জরিমানা করা হয়। সে হবিগঞ্জ শহরের মোহনপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। জানা যায়, বৈষম্য মামলায় কারাগারে থাকা তার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যায় ফজলু। সাক্ষাতের কোনো এক ফাঁকে ফজলু তার বন্ধুকে গাঁজা সরবরাহ করতে যায়। বিষয়টি সিসি ক্যামেরায় দেখতে পেয়ে তাকে আটক করে তল্লাশি করা হয়। এ সময় তার প্যান্টের পকেটের সেলাই করা অংশে লুকানো অবস্থায় ১০ গ্রাম গাঁজা পাওয়া যায়। এ বিষয়ে জেল সুপার জানান, এত কড়াকড়ির মধ্যেও ফজলু মিয়া নামের এক ব্যক্তি এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।
তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দেয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
হবিগঞ্জ জেলা কারাগারে বৈষম্য মামলার এক আসামিকে গাঁজা সরবরাহ করতে গিয়ে ফজলু মিয়া (৩৫) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে জেল পুলিশ গতকাল শনিবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এরপর থেকেই জেলা কারাগারে দর্শনার্থী প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। একইতো ১৫ দিন পর পর আসামির সঙ্গে স্বজনদের সাক্ষাৎ করার নিয়ম চালু করে কর্তৃপক্ষ। তার ওপর মাদক নিয়ে প্রবেশ করায় কারাগারে দর্শনার্থী প্রবেশে কড়াকড়ি আরও বাড়ানো হয়েছে। এতে করে দর্শনার্থীদের দুর্ভোগ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে আটক ফজলু মিয়াকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১০ দিনের সাজা ও ১০০ টাকা জরিমানা করা হয়। সে হবিগঞ্জ শহরের মোহনপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। জানা যায়, বৈষম্য মামলায় কারাগারে থাকা তার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যায় ফজলু। সাক্ষাতের কোনো এক ফাঁকে ফজলু তার বন্ধুকে গাঁজা সরবরাহ করতে যায়। বিষয়টি সিসি ক্যামেরায় দেখতে পেয়ে তাকে আটক করে তল্লাশি করা হয়। এ সময় তার প্যান্টের পকেটের সেলাই করা অংশে লুকানো অবস্থায় ১০ গ্রাম গাঁজা পাওয়া যায়। এ বিষয়ে জেল সুপার জানান, এত কড়াকড়ির মধ্যেও ফজলু মিয়া নামের এক ব্যক্তি এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।
তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দেয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।