নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। রোববার ভোরে উপজেলার কুল্লাগাড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রামে স্ত্রীর বাবার বাড়ি থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের গৃষ্টি করেছে। নিহতরা হলেন, কুড়ালিয়া গ্রামের রহিম উদ্দিনের মেয়ে ঝুমা আক্তার (২১) ও চকলেংগুরা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে ুসোহাগ মিয়া (২৪)। পেশায় দিনমজুর ছিলেন সোহাগ। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, প্রায়তিন বছর আগে ঝুমা ও সোহাগের বিয়ে হয়। এই দম্পতির- দেড় বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। গত এক সপ্তাহ আগেও তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাটি হয়। তবে সে সময় মিলও হয়। রবিবার ভোরে হঠাৎ তাদের ঘরে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পায় ঝুমা আক্তারের বাবা রহিম উদ্দিন। পরে তিনি গিয়ে দেখেন ঘরের ধরনার সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয়া ঝুলন্ত অবস্থায়এ দৃশ্য দেখে তিনি চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে পুলিশে খবর দেন। দুর্গাপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানা- হেফাজতে নেন। এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহে আত্মহত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। রোববার ভোরে উপজেলার কুল্লাগাড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্রামে স্ত্রীর বাবার বাড়ি থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের গৃষ্টি করেছে। নিহতরা হলেন, কুড়ালিয়া গ্রামের রহিম উদ্দিনের মেয়ে ঝুমা আক্তার (২১) ও চকলেংগুরা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে ুসোহাগ মিয়া (২৪)। পেশায় দিনমজুর ছিলেন সোহাগ। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, প্রায়তিন বছর আগে ঝুমা ও সোহাগের বিয়ে হয়। এই দম্পতির- দেড় বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। গত এক সপ্তাহ আগেও তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাটি হয়। তবে সে সময় মিলও হয়। রবিবার ভোরে হঠাৎ তাদের ঘরে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পায় ঝুমা আক্তারের বাবা রহিম উদ্দিন। পরে তিনি গিয়ে দেখেন ঘরের ধরনার সঙ্গে গলায় ফাঁস দেয়া ঝুলন্ত অবস্থায়এ দৃশ্য দেখে তিনি চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে পুলিশে খবর দেন। দুর্গাপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানা- হেফাজতে নেন। এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহে আত্মহত্যা বলেই ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।