বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার পিপুলবুনিয়া গ্রামে অজিত রায় (৭২) নামের একজন বৃদ্ধ বাড়ীর আমগাছে গলায় ফাস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর নিঃসঙ্গ থাকায় সে মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে শনিবার রাতে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে বলে তার বড় ভাই অধির রায় নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ছোট ভাই অজিতের স্ত্রী ১২ বছর আগে মারা যায়। এর তার একমাত্র ছেলে হেমেন্দ্র রায় চাকুরী সুবাদে বাড়ীর বাইরে থাকে। এ মতাবস্থায় সে খুবই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। মাঝে-মধ্যে ছেলের কাছে গিয়ে থাকে আবার বাড়ীতে চলে আসে। শুক্রবার সে ছেলের কাছ থেকে বাড়ীতে আসে। শনিবার রাত ৮টার দিকে আমার ঘরে খাওয়া-দাওয়া সেরে রাত ১০ টার দিকে ঘুমাতে যায়। রাত ২ টার দিকে আমার স্ত্রী বাথরুমে যেতে গিয়ে বাড়ীর আমগাছে আমার ভাই অজিত ঝুলে আছে দেখে সে চিৎকার দেয়। পরে আমরা বের হয়ে গাছ থেকে নামিয়ে দেখি সে আর নেই। খবর পেয়ে থানা পুলিশ এসে মরদেগ সুরতহাল করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। মরদেহটির সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে রামপাল থানার এসআই সঞ্জিত রোববার সকালে জানান, মৃত অজিত রায়ের বড়ভাই অধির রায়ের ভাষ্যমতে সে আত্মহত্যা করেছে। তবে মৃত্যু সঠিক কারন উদঘাটনে মৃতদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার পিপুলবুনিয়া গ্রামে অজিত রায় (৭২) নামের একজন বৃদ্ধ বাড়ীর আমগাছে গলায় ফাস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর নিঃসঙ্গ থাকায় সে মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে শনিবার রাতে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে বলে তার বড় ভাই অধির রায় নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ছোট ভাই অজিতের স্ত্রী ১২ বছর আগে মারা যায়। এর তার একমাত্র ছেলে হেমেন্দ্র রায় চাকুরী সুবাদে বাড়ীর বাইরে থাকে। এ মতাবস্থায় সে খুবই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। মাঝে-মধ্যে ছেলের কাছে গিয়ে থাকে আবার বাড়ীতে চলে আসে। শুক্রবার সে ছেলের কাছ থেকে বাড়ীতে আসে। শনিবার রাত ৮টার দিকে আমার ঘরে খাওয়া-দাওয়া সেরে রাত ১০ টার দিকে ঘুমাতে যায়। রাত ২ টার দিকে আমার স্ত্রী বাথরুমে যেতে গিয়ে বাড়ীর আমগাছে আমার ভাই অজিত ঝুলে আছে দেখে সে চিৎকার দেয়। পরে আমরা বের হয়ে গাছ থেকে নামিয়ে দেখি সে আর নেই। খবর পেয়ে থানা পুলিশ এসে মরদেগ সুরতহাল করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। মরদেহটির সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে রামপাল থানার এসআই সঞ্জিত রোববার সকালে জানান, মৃত অজিত রায়ের বড়ভাই অধির রায়ের ভাষ্যমতে সে আত্মহত্যা করেছে। তবে মৃত্যু সঠিক কারন উদঘাটনে মৃতদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।