নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে বিয়ের মাত্র এক মাস ৮ দিনের মাথায় সাবিনা আক্তার (১৯) নামে এক নববধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার সমাজ-সহিলদের ইউনিয়নের কমলপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মোহনগঞ্জ থানার ওসি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সাবিনা আক্তার কমলপুর গ্রামের আজিমুল মিয়ার (২৫) স্ত্রী। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামের শামসুদ্দীনের মেয়ে সাবিনাকে এক মাস ৮ দিন আগে বিয়ে করেন আজিমুল। গতকাল শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে নিজ স্বামীর ঘরে আড়ার সঙ্গে ফাঁসিতে ঝুলতে দেখেন পরিবারের লোকজন। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে তাকে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠান চিকিৎসক। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় সাবিনাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। পরে মমেকে নেয়ার পথে সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়।
পরিবারের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, সাবিনার শারীরিক ও মানসিক কিছু সমস্যা ছিল বলে জানিয়েছে উভয় পরিবারের লোকজন। এসব সমস্যার চিকিৎসাও চলছিল। এর মধ্যে শনিবার দুপুরে নিজের ঘরের শয়নকক্ষে আড়ার সঙ্গে ফাঁসিতে ঝুলে সাবিনা। বিষয়টি নজরে আসার পর দ্রুত তাকে নামিয়ে হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে মমেকে রেফার্ড করা হলে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে বিয়ের মাত্র এক মাস ৮ দিনের মাথায় সাবিনা আক্তার (১৯) নামে এক নববধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার সমাজ-সহিলদের ইউনিয়নের কমলপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মোহনগঞ্জ থানার ওসি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত সাবিনা আক্তার কমলপুর গ্রামের আজিমুল মিয়ার (২৫) স্ত্রী। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামের শামসুদ্দীনের মেয়ে সাবিনাকে এক মাস ৮ দিন আগে বিয়ে করেন আজিমুল। গতকাল শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে নিজ স্বামীর ঘরে আড়ার সঙ্গে ফাঁসিতে ঝুলতে দেখেন পরিবারের লোকজন। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে তাকে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠান চিকিৎসক। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় সাবিনাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। পরে মমেকে নেয়ার পথে সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়।
পরিবারের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, সাবিনার শারীরিক ও মানসিক কিছু সমস্যা ছিল বলে জানিয়েছে উভয় পরিবারের লোকজন। এসব সমস্যার চিকিৎসাও চলছিল। এর মধ্যে শনিবার দুপুরে নিজের ঘরের শয়নকক্ষে আড়ার সঙ্গে ফাঁসিতে ঝুলে সাবিনা। বিষয়টি নজরে আসার পর দ্রুত তাকে নামিয়ে হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে মমেকে রেফার্ড করা হলে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।